গতকাল দিনের শুভ সূচনা এনে দিয়েছিলেন তাসকিন আহমেদ। ইনিংসের প্রথম ওভারেই আউট করেন রহমানুল্লাহ গুরবাজকে। নিজের বলে নিজেই ক্যাচ ধরেন এই পেসার। ৪ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে নিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ তিনটি উইকেট। যা আফগানিস্তানের ব্যাটিংয়ে ধস নামিয়েছিল। তবুও অধিনায়কের মন জয় করতে পারেননি। উল্টো কোনো উইকেট না পেলেও দলনেতার চোখে সেরা হাসান মাহমুদ।
গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সেটাই জানিয়েছেন। সরাসরিই বলেছেন তার মতে তাসকিনের চেয়ে হাসান ভালো বল করেছেন। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামে বাংলাদেশ। ইনিংসটা শুরু করেন তাসকিনই। প্রথম ওভারের পঞ্চম বলেই ফেরান রহমানুল্লাহ গুরবাজকে। নিজের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে আদায় করেছেন হজরতুল্লাহ জাজাইয়ের উইকেট। ইনিংসের শেষ ওভারের তৃতীয় বলে আউট করেছেন করিম জানাতকে।
৪ ওভারে ৩৩ রান খরচায় ঝুলিতে পুরেন ৩ উইকেট। আগের ম্যাচেও ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে নেন ১ এক উইকেট। কিন্তু এমন বোলিংয়ের পরেও অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি তিনি। অথচ আগের ম্যাচে উইনিং শট খেলা শরিফুল ইসলামকে বিশ্রাম দিয়ে নামানো হাসান মাহমুদ কোনো উইকেট পাননি। তিন ওভার বল ঘুরিয়ে দিয়েছেন ২০ রান। আর তাতেই জায়গা পেয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের মনে।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বোলারদের কথার সূত্র ধরেই তাসকিনের পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গটি উঠে আসে। আর তখনই সাকিব বলেন, ‘আমার কাছে তো মনে হয়েছে, তাসকিনের চেয়ে হাসান ভালো বল করেছে। আমরা যারা পাঁচ-ছয়জন আছি, তাদের কাজই ব্যাটসম্যানদের কাজটা সহজ করা।’
তবে সাকিবের কথায় বোঝা গেল, আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ জয় কতটা আনন্দের, ‘খুব ভালো লাগছে। ওদের বিপক্ষে আমাদের টি-টোয়েন্টি রেকর্ড ভালো ছিল না। সেখান থেকে এভাবে জেতা, এই রকম কন্ডিশনে জেতা, অবশ্যই এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস দেবে।’
বাংলাদেশ দলের হয়ে প্রথমবারের মতো উদ্বোধনে খেলেছেন আফিফ হোসেন। টি-টোয়েন্টি দল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা যে এখনো চলছে, তার উদাহরণ এটি। সাকিবও যেমন বললেন, ‘দলের মধ্যে ফ্লেক্সিবিলিটি থাকা ভালো। ওপেনারের যে কাজ, সেটা মাঝেমধ্যে ৭ নম্বরেও কাজে লাগতে পারে। ৭ নম্বরের কাজও ওপেনারকে করতে হতে পারে। বোলারদের ক্ষেত্রেও একই কথা বলব।’
তবে সাকিব এখনো টি-টোয়েন্টি দলের সেরা সমন্বয়ের খোঁজে আছেন, ‘এই দলে যারাই খেলছে, তারা কিন্তু গত বিশ্বকাপের পর থেকেই খেলছে। অনেকে গত এশিয়া কাপের পর থেকে। আমরা এখনো অনেক কম্বিনেশন চেষ্টা করছি। আমার মনে হয়, সেরা সমন্বয় খুঁজে পেতে আরও সময় লাগবে।’ দলটা স্থিতিশীল হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে সাকিবের উত্তর ছিল এমন, ‘সেটা তো আমার কাজ না। বোর্ড বলবে কেমন করছি। আপনারা মতামত দেবেন।’
গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সেটাই জানিয়েছেন। সরাসরিই বলেছেন তার মতে তাসকিনের চেয়ে হাসান ভালো বল করেছেন। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামে বাংলাদেশ। ইনিংসটা শুরু করেন তাসকিনই। প্রথম ওভারের পঞ্চম বলেই ফেরান রহমানুল্লাহ গুরবাজকে। নিজের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে আদায় করেছেন হজরতুল্লাহ জাজাইয়ের উইকেট। ইনিংসের শেষ ওভারের তৃতীয় বলে আউট করেছেন করিম জানাতকে।
৪ ওভারে ৩৩ রান খরচায় ঝুলিতে পুরেন ৩ উইকেট। আগের ম্যাচেও ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে নেন ১ এক উইকেট। কিন্তু এমন বোলিংয়ের পরেও অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি তিনি। অথচ আগের ম্যাচে উইনিং শট খেলা শরিফুল ইসলামকে বিশ্রাম দিয়ে নামানো হাসান মাহমুদ কোনো উইকেট পাননি। তিন ওভার বল ঘুরিয়ে দিয়েছেন ২০ রান। আর তাতেই জায়গা পেয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের মনে।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বোলারদের কথার সূত্র ধরেই তাসকিনের পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গটি উঠে আসে। আর তখনই সাকিব বলেন, ‘আমার কাছে তো মনে হয়েছে, তাসকিনের চেয়ে হাসান ভালো বল করেছে। আমরা যারা পাঁচ-ছয়জন আছি, তাদের কাজই ব্যাটসম্যানদের কাজটা সহজ করা।’
তবে সাকিবের কথায় বোঝা গেল, আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ জয় কতটা আনন্দের, ‘খুব ভালো লাগছে। ওদের বিপক্ষে আমাদের টি-টোয়েন্টি রেকর্ড ভালো ছিল না। সেখান থেকে এভাবে জেতা, এই রকম কন্ডিশনে জেতা, অবশ্যই এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস দেবে।’
বাংলাদেশ দলের হয়ে প্রথমবারের মতো উদ্বোধনে খেলেছেন আফিফ হোসেন। টি-টোয়েন্টি দল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা যে এখনো চলছে, তার উদাহরণ এটি। সাকিবও যেমন বললেন, ‘দলের মধ্যে ফ্লেক্সিবিলিটি থাকা ভালো। ওপেনারের যে কাজ, সেটা মাঝেমধ্যে ৭ নম্বরেও কাজে লাগতে পারে। ৭ নম্বরের কাজও ওপেনারকে করতে হতে পারে। বোলারদের ক্ষেত্রেও একই কথা বলব।’
তবে সাকিব এখনো টি-টোয়েন্টি দলের সেরা সমন্বয়ের খোঁজে আছেন, ‘এই দলে যারাই খেলছে, তারা কিন্তু গত বিশ্বকাপের পর থেকেই খেলছে। অনেকে গত এশিয়া কাপের পর থেকে। আমরা এখনো অনেক কম্বিনেশন চেষ্টা করছি। আমার মনে হয়, সেরা সমন্বয় খুঁজে পেতে আরও সময় লাগবে।’ দলটা স্থিতিশীল হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে সাকিবের উত্তর ছিল এমন, ‘সেটা তো আমার কাজ না। বোর্ড বলবে কেমন করছি। আপনারা মতামত দেবেন।’