এবার সৌদি আরবের দাম্মামের হুফুফ শহরের আহসা ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল সিটি এলাকার একটি সোফা কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ জন মারা গেছেন। তাদের মধ্যে রাজশাহীর বাগমারার রুবেল হোসাইনও রয়েছেন। গতকাল শনিবার (১৫ জুলাই) রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাস এ তথ্য জানায়। শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি বাগমারা উপজেলার বরাইপাড়া গ্রামের জফির উদ্দিনের ছেলে মো. রুবেল হোসাইন।
জানা গেছে, বাগমারা উপজেলার রুবেল প্রায় ৬ বছর আগে সৌদিতে যান। পরে প্রায় ৯ মাস ৬ দিন আগে মোবাইল ফোনে বিয়ে করেন পাশের গ্রাম বারিহাটির মরিয়ম বিবি রিপাকে। কিন্তু সংসার করার আগে সৌদিতে পুড়ে নিহত হন রুবেল। অন্যদিকে স্বামী হারানো বিষয়টি মানতে পারছেন না নববধূ রিপা। তাই আহাজারি করতে করতে রিপা জানান, ‘স্বামীকে দেখলাম না। সংসারও হলো না। তার আগেই চলে গেলেন। আমি কিভাবে বাঁচব?’
নিহত রুবেল হোসাইনের বাবা জফির উদ্দিন বলেন, শনিবার সকালে খবর পেয়েছি আমার ছেলে মারা গেছেন। সাজেদুল ইসলাম প্রায় আট বছর ধরে সৌদি আরবে আছেন। এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তারও মৃত্যু হয়েছে। তারা একসঙ্গেই থাকতেন। এদের হাত ধরে একই কোম্পানিতে চাকরি নিয়েছিল রুবেল। মাত্র ছয় মাস আগেই রুবেল সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিল। উপজেলা সহকারী কমিশনার সুমন চৌধুরী জানান, সরকারিভাবে তাদের পরিবারের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। এ বিষয়ে তাদের কাগজপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, শুক্রবার (১৪ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে আল আহসা ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল সিটি এলাকায় একটি সোফা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড হয়। এতে নয়জন অভিবাসীসহ সাত বাংলাদেশি ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করেন ও দু’জন আহত হন। পরে খবর পেয়ে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর নির্দেশে কাউন্সিলর (শ্রম) মুহাম্মাদ রেজায়ে রাব্বী দূতাবাসের কর্মকর্তাদের নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। তারা বিষয়টি মনিটরিং করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
জানা গেছে, বাগমারা উপজেলার রুবেল প্রায় ৬ বছর আগে সৌদিতে যান। পরে প্রায় ৯ মাস ৬ দিন আগে মোবাইল ফোনে বিয়ে করেন পাশের গ্রাম বারিহাটির মরিয়ম বিবি রিপাকে। কিন্তু সংসার করার আগে সৌদিতে পুড়ে নিহত হন রুবেল। অন্যদিকে স্বামী হারানো বিষয়টি মানতে পারছেন না নববধূ রিপা। তাই আহাজারি করতে করতে রিপা জানান, ‘স্বামীকে দেখলাম না। সংসারও হলো না। তার আগেই চলে গেলেন। আমি কিভাবে বাঁচব?’
নিহত রুবেল হোসাইনের বাবা জফির উদ্দিন বলেন, শনিবার সকালে খবর পেয়েছি আমার ছেলে মারা গেছেন। সাজেদুল ইসলাম প্রায় আট বছর ধরে সৌদি আরবে আছেন। এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তারও মৃত্যু হয়েছে। তারা একসঙ্গেই থাকতেন। এদের হাত ধরে একই কোম্পানিতে চাকরি নিয়েছিল রুবেল। মাত্র ছয় মাস আগেই রুবেল সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিল। উপজেলা সহকারী কমিশনার সুমন চৌধুরী জানান, সরকারিভাবে তাদের পরিবারের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। এ বিষয়ে তাদের কাগজপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, শুক্রবার (১৪ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে আল আহসা ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল সিটি এলাকায় একটি সোফা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড হয়। এতে নয়জন অভিবাসীসহ সাত বাংলাদেশি ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করেন ও দু’জন আহত হন। পরে খবর পেয়ে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর নির্দেশে কাউন্সিলর (শ্রম) মুহাম্মাদ রেজায়ে রাব্বী দূতাবাসের কর্মকর্তাদের নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। তারা বিষয়টি মনিটরিং করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন।