নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহে ইসি কর্তৃক যে নীতিমালা প্রণয়ন করেছে তা প্রত্যাখ্যান করছে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)।
বুধবার (১২ এপ্রিল) আরএফইডি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
আরএফইডি জানায়, আরএফইডির সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই এই ধরনের সাংবাদিকতা বিরোধী নীতিমালা প্রণয়ন করায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছি। সংবাদ সংগ্রহে মোটরসাইকেলে নিষেধাজ্ঞা মানে সাংবাদিকতা নিয়ন্ত্রণ করার শামিল।
এছাড়াও সুনির্দিষ্ট যে ৭ দফা দাবি জানানো হয়েছিল, তার কোনোটি গ্রহণ করেনি নির্বাচন কমিশন। যাতে বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত। যদি নিজেদের মতো করে নীতিমালা করবেই কমিশন তাহলে কেন সাংবাদিকদের ডেকে মতামত নেওয়া হলো? আমরা মনে করি আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের কথা বলে ইসি সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রহসন করেছে।
সংগঠনটি আরো জানায়, অবিলম্বে প্রণীত নীতিমালা বাতিল করে সাংবাদিক সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। নতুবা সাংবাদিকরা কঠোর আন্দোলন করতে বাধ্য হবে।
বুধবার (১২ এপ্রিল) আরএফইডি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
আরএফইডি জানায়, আরএফইডির সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই এই ধরনের সাংবাদিকতা বিরোধী নীতিমালা প্রণয়ন করায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছি। সংবাদ সংগ্রহে মোটরসাইকেলে নিষেধাজ্ঞা মানে সাংবাদিকতা নিয়ন্ত্রণ করার শামিল।
এছাড়াও সুনির্দিষ্ট যে ৭ দফা দাবি জানানো হয়েছিল, তার কোনোটি গ্রহণ করেনি নির্বাচন কমিশন। যাতে বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত। যদি নিজেদের মতো করে নীতিমালা করবেই কমিশন তাহলে কেন সাংবাদিকদের ডেকে মতামত নেওয়া হলো? আমরা মনে করি আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের কথা বলে ইসি সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রহসন করেছে।
সংগঠনটি আরো জানায়, অবিলম্বে প্রণীত নীতিমালা বাতিল করে সাংবাদিক সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। নতুবা সাংবাদিকরা কঠোর আন্দোলন করতে বাধ্য হবে।