বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে মুশফিকুর রহিম ভরসার আরেক নাম। দলের বিপদে ব্যাট হাতে যখন মাঠে নামেন মুশফিক, সবাই তাকিয়ে তাকে তাঁর উইলোতে। দেড় যুগ ধরে আস্থার প্রতিদান দিয়ে যাচ্ছেন। ভক্তরাও হৃদয় উজাড় করে ভালোভাসে তাঁকে। এই যেমন, ‘টাইগার রবি’ মুশফিকের এমন এক ভক্ত, যার কাছে অনেকটা পিতৃতুল্য বড়ভাই হলেন মি. ডিপেন্ডেবল।
এই ডাকনামের মতোই রবি ও তার পরিবারের কাছে মুশফিক ভরসার শেষস্থল। বাংলাদেশের খেলা থাকলেই মাঠে হাজির হন টাইগার রবি। বাঘের সাজ সেজে, সঙ্গে বাঘের পুতুল নিয়ে, মাথায় বাংলাদেশের পতাকায় তাকে সহজেই চেনা যায় দেশের ক্রিকেটের একনিষ্ঠ ভক্ত হিসেবে। আর বুকে লেখা ‘মুশফিক ভাই রান মেশিন’ লাইনগুলো বোঝায় তার অন্তরের কতটাজুড়ে আছেন মুশফিক!
এদিকে রবি পেশায় অটোরিকশা চালক। ঢাকার রাস্তায় ছুটে চলে তার রিকশা। বাংলাদেশের খেলা থাকলে সেটি ভাড়ায় খাটান। এ ছাড়া তার আরেকটি কাজ দেশের খেলা দেখা, মুশফিকের সাপোর্ট করা। যথারীতি সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে গতকাল শুক্রবার ১৪ জুলাই আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে তাকে দেখা গেল স্টেডিয়ামের বাইরে।
এ সময় মুশফিকের প্রতি ভালোবাসার কথা জানাতে গিয়ে অনেকটা আবেগি হয়ে ওঠেন রবি। তিনি বলেছেন, ‘মুশফিক ভাই আমার মায়ের চিকিৎসার সব খরচ চালান। ছেলে হিসেবে আমার নিজের কাছে লজ্জা লাগত নিজের অপারগতা নিয়ে। মুশফিক ভাইকে বলার পর ভাই আমাকে একটা অটো কিনে দেন। এখন অটো চালাই, আর খেলা থাকলে ভাড়ায় খাটাই। আমাকে অটো কিনে দিয়েছে বলে যে মায়ের চিকিৎসার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে, এমনটা নয়। এখনও আমার মায়ের সবকিছু তিনি দেখভাল করেন।’
দেশের আপামর ক্রিকেট সমর্থকদের প্রতি তিনি আহ্বান করে রবি বলেন, ‘আপনারা বাংলাদেশ দলকে নিয়ে ট্রল করবেন না। কোনো খেলোয়াড়ই চায় না তারা খারাপ খেলুক। এখন অনলাইনের যুগ। ট্রল করে তাদের মানসিক অবস্থা আমরাই খারাপ করি। এটা না করার অনুরোধ সবার প্রতি।’
এদিকে টি-টোয়েন্টিতে মুশফিক নেই। তাকে মিস করেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে রবি জানান, ‘মুশফিক ভাই নেই। কিন্তু, তাওহিদ হৃদয়কে রেখে গেছে। হৃদয় গোটা বিশ্বের সামনে বলেছে মুশফিক ভাই তার আইডল।’ শুধু বাংলাদেশের ম্যাচের দিন নয়, অনুশীলনেও সবসময় দেখা যায় টাইগার রবিকে। বলা চলে, খেলার সঙ্গে থাকাটাই তার আসল কাজ। এর ফাঁকে অবসর পেলে চালান অটো।
এই ডাকনামের মতোই রবি ও তার পরিবারের কাছে মুশফিক ভরসার শেষস্থল। বাংলাদেশের খেলা থাকলেই মাঠে হাজির হন টাইগার রবি। বাঘের সাজ সেজে, সঙ্গে বাঘের পুতুল নিয়ে, মাথায় বাংলাদেশের পতাকায় তাকে সহজেই চেনা যায় দেশের ক্রিকেটের একনিষ্ঠ ভক্ত হিসেবে। আর বুকে লেখা ‘মুশফিক ভাই রান মেশিন’ লাইনগুলো বোঝায় তার অন্তরের কতটাজুড়ে আছেন মুশফিক!
এদিকে রবি পেশায় অটোরিকশা চালক। ঢাকার রাস্তায় ছুটে চলে তার রিকশা। বাংলাদেশের খেলা থাকলে সেটি ভাড়ায় খাটান। এ ছাড়া তার আরেকটি কাজ দেশের খেলা দেখা, মুশফিকের সাপোর্ট করা। যথারীতি সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে গতকাল শুক্রবার ১৪ জুলাই আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে তাকে দেখা গেল স্টেডিয়ামের বাইরে।
এ সময় মুশফিকের প্রতি ভালোবাসার কথা জানাতে গিয়ে অনেকটা আবেগি হয়ে ওঠেন রবি। তিনি বলেছেন, ‘মুশফিক ভাই আমার মায়ের চিকিৎসার সব খরচ চালান। ছেলে হিসেবে আমার নিজের কাছে লজ্জা লাগত নিজের অপারগতা নিয়ে। মুশফিক ভাইকে বলার পর ভাই আমাকে একটা অটো কিনে দেন। এখন অটো চালাই, আর খেলা থাকলে ভাড়ায় খাটাই। আমাকে অটো কিনে দিয়েছে বলে যে মায়ের চিকিৎসার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে, এমনটা নয়। এখনও আমার মায়ের সবকিছু তিনি দেখভাল করেন।’
দেশের আপামর ক্রিকেট সমর্থকদের প্রতি তিনি আহ্বান করে রবি বলেন, ‘আপনারা বাংলাদেশ দলকে নিয়ে ট্রল করবেন না। কোনো খেলোয়াড়ই চায় না তারা খারাপ খেলুক। এখন অনলাইনের যুগ। ট্রল করে তাদের মানসিক অবস্থা আমরাই খারাপ করি। এটা না করার অনুরোধ সবার প্রতি।’
এদিকে টি-টোয়েন্টিতে মুশফিক নেই। তাকে মিস করেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে রবি জানান, ‘মুশফিক ভাই নেই। কিন্তু, তাওহিদ হৃদয়কে রেখে গেছে। হৃদয় গোটা বিশ্বের সামনে বলেছে মুশফিক ভাই তার আইডল।’ শুধু বাংলাদেশের ম্যাচের দিন নয়, অনুশীলনেও সবসময় দেখা যায় টাইগার রবিকে। বলা চলে, খেলার সঙ্গে থাকাটাই তার আসল কাজ। এর ফাঁকে অবসর পেলে চালান অটো।