কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ফুলপরী খাতুনকে নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত বিশ্ববিদ্যাল ছাত্রলীগের সানজিদা চৌধুরী অন্তরাসহ পাঁচজনকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শনিবার (১৫ জুলাই) সকাল ১১টায় উপাচার্যের কার্যালয়ে ২০২ নম্বর রুমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মিটিং শেষে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কোড অব কন্ডাক্ট অনুযায়ী অভিযুক্তদের এক বছরের জন্য বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় অন্য অভিযুক্তরা হলেন ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাসসুম ইসলাম ও মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও চারুকলা বিভাগের হালিমা খাতুন উর্মী।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণরুমে ডেকে রাত ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত ইবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরার নেতৃত্বে আরও কয়েকজন সহযোগীদের দ্বারা নবীন ওই ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে মারধর ও শারীরিকভাবে নির্যাতন এবং নির্যাতনের ঘটনা ভিডিও ধারণ করে নেটে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ ওঠে। পরদিন সকালে ভয়ে ক্যাম্পাস থেকে পালিয়ে বাড়ি চলে যান ওই ছাত্রী।
শনিবার (১৫ জুলাই) সকাল ১১টায় উপাচার্যের কার্যালয়ে ২০২ নম্বর রুমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মিটিং শেষে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কোড অব কন্ডাক্ট অনুযায়ী অভিযুক্তদের এক বছরের জন্য বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় অন্য অভিযুক্তরা হলেন ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাসসুম ইসলাম ও মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও চারুকলা বিভাগের হালিমা খাতুন উর্মী।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণরুমে ডেকে রাত ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত ইবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরার নেতৃত্বে আরও কয়েকজন সহযোগীদের দ্বারা নবীন ওই ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে মারধর ও শারীরিকভাবে নির্যাতন এবং নির্যাতনের ঘটনা ভিডিও ধারণ করে নেটে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ ওঠে। পরদিন সকালে ভয়ে ক্যাম্পাস থেকে পালিয়ে বাড়ি চলে যান ওই ছাত্রী।