অবশেষে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) লভ্যাংশ বণ্টন পদ্ধতি অনুমোদন পেল। গত বৃহস্পতিবার ১৩ জুলাই অনুমোদন দিয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। গত মে মাসেই জানা যায়, আইসিসির বার্ষিক আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশই পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। প্রকৃত অংকটা ৩৮.৫ শতাংশ! আইসিসি গত মে মাসের ১০ তারিখে ২০২৪-২০২৭ চক্রের জন্যবাণিজ্যিক মডেল প্রস্তাব করে।
ভারতকে মোট আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ দেয়া নিয়ে ক্রিকেট দুনিয়ায় বেশ সমালোচনা হয়েছিল। তবে কোনোকরম সংশোধনী না এনে বৃহস্পতিবার ডারবানে আইসিসির বার্ষিক সাধারণ সভা এই রেভিনিউ মডেল অনুমদোন দেয় হয়। বাকি কোনো দেশের লাভের শতাংশ দুই অঙ্ক পার করেনি! নতুন এই মডেল অনুযায়ী মোট ৬০০ কোটি ডলার বরাদ্দ রেখেছে আইসিসি, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
এই চক্র থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ পাবে ২৮৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আইসিসির আয়ের ৪.৪৬ শতাংশ। নতুন চক্রে বাণিজ্যিক মডেল থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করবে ভারত। প্রতিবছর ২৫০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), যা আইসিসির মোট আয়ের ৩৮.৫০ শতাংশ। পূর্ণ সদস্যের আর বাকি ১১ বোর্ডের কেউ ১০ শতাংশও পাবে না।
ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বছরে ৪৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আয় করবে, যা আইসিসির আয়ের ৬.৮৯ শতাংশ। বিসিসিআইয়ের পর তা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তৃতীয় স্থানে আছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। সিএ পাবে ৪০৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৬.২৫ শতাংশ। প্রস্তাবিত এই চক্র থেকে পূর্ণ সদস্যরা পাবে ৫৭৭৩ কোটি ৮ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর সহযোগী সদস্যরা পাবে ৭২৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
আইসিসি এবং সংস্থাটির অর্থ ও বাণিজ্যবিষয়ক কমিটি (এফ অ্যান্ড সিএ) মূলত নতুন মডেল বানিয়েছে। মার্চে আইসিসির বোর্ড সভায় সবার সঙ্গে শেয়ার করেছিল। এরপর কীভাবে তা বণ্টন করা হবে, তা হিসাব করা হয়। চারটি জিনিসকে এখানে মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। সেগুলো হচ্ছে—দেশটির ক্রিকেট ইতিহাস, আইসিসি ছেলে ও মেয়েদের টুর্নামেন্টগুলোতে গত ১৬ বছরের পারফরম্যান্স, আইসিসির বাণিজ্যিক আয়ে অবদান এবং আইসিসির পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্ধারিত অর্থ।
এদিকে ৯ বছর আগে আইসিসির প্রস্তাবিত ‘বিগ থ্রি’ মডেল থেকে পরিবর্তন হয়েছে। তখন বিসিসিআই, ইসিবি, সিএ—এই তিন বোর্ডের নেতৃত্বে এফ অ্যান্ড সিএ আইসিসির অর্থ কীভাবে বণ্টন হবে তার প্রস্তাব দিয়েছিল। মার্কড স্কোরবোর্ড মেথডের ভিত্তিতে তা করা হয়েছিল। এই স্কোরবোর্ডও চারটি মানদণ্ডের ওপর বিবেচনা করা হয়েছিল: আইসিসির রাজস্বে অবদান রাখা, আইসিসির সদস্যপদ, ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেটে গত ২০ বছরের পারফরম্যান্স, ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতি।
কোনো দেশের ক্রিকেট বোর্ড লভ্যাংশের কত শতাংশ পাবে তা নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের উপর। প্রথমত- র্যাংকিংয়ে সেই দেশের অবস্থান, দ্বিতীয়ত- আইসিসি টুর্নামেন্টে সেই দেশের ফলাফল এবং তৃতীয়ত- সম্প্রচার ও বিজ্ঞাপন থেকে সেই দেশ কত টাকা আয় করছে তার ওপর। কিছুদিন আগে আইসিসির এক কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ভারতে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা অন্য সব দেশের চেয়ে বেশি। ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি আয় হয় আইসিসির।
ভারতকে মোট আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ দেয়া নিয়ে ক্রিকেট দুনিয়ায় বেশ সমালোচনা হয়েছিল। তবে কোনোকরম সংশোধনী না এনে বৃহস্পতিবার ডারবানে আইসিসির বার্ষিক সাধারণ সভা এই রেভিনিউ মডেল অনুমদোন দেয় হয়। বাকি কোনো দেশের লাভের শতাংশ দুই অঙ্ক পার করেনি! নতুন এই মডেল অনুযায়ী মোট ৬০০ কোটি ডলার বরাদ্দ রেখেছে আইসিসি, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
এই চক্র থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ পাবে ২৮৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আইসিসির আয়ের ৪.৪৬ শতাংশ। নতুন চক্রে বাণিজ্যিক মডেল থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করবে ভারত। প্রতিবছর ২৫০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), যা আইসিসির মোট আয়ের ৩৮.৫০ শতাংশ। পূর্ণ সদস্যের আর বাকি ১১ বোর্ডের কেউ ১০ শতাংশও পাবে না।
ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বছরে ৪৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আয় করবে, যা আইসিসির আয়ের ৬.৮৯ শতাংশ। বিসিসিআইয়ের পর তা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তৃতীয় স্থানে আছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। সিএ পাবে ৪০৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৬.২৫ শতাংশ। প্রস্তাবিত এই চক্র থেকে পূর্ণ সদস্যরা পাবে ৫৭৭৩ কোটি ৮ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর সহযোগী সদস্যরা পাবে ৭২৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
আইসিসি এবং সংস্থাটির অর্থ ও বাণিজ্যবিষয়ক কমিটি (এফ অ্যান্ড সিএ) মূলত নতুন মডেল বানিয়েছে। মার্চে আইসিসির বোর্ড সভায় সবার সঙ্গে শেয়ার করেছিল। এরপর কীভাবে তা বণ্টন করা হবে, তা হিসাব করা হয়। চারটি জিনিসকে এখানে মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। সেগুলো হচ্ছে—দেশটির ক্রিকেট ইতিহাস, আইসিসি ছেলে ও মেয়েদের টুর্নামেন্টগুলোতে গত ১৬ বছরের পারফরম্যান্স, আইসিসির বাণিজ্যিক আয়ে অবদান এবং আইসিসির পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্ধারিত অর্থ।
এদিকে ৯ বছর আগে আইসিসির প্রস্তাবিত ‘বিগ থ্রি’ মডেল থেকে পরিবর্তন হয়েছে। তখন বিসিসিআই, ইসিবি, সিএ—এই তিন বোর্ডের নেতৃত্বে এফ অ্যান্ড সিএ আইসিসির অর্থ কীভাবে বণ্টন হবে তার প্রস্তাব দিয়েছিল। মার্কড স্কোরবোর্ড মেথডের ভিত্তিতে তা করা হয়েছিল। এই স্কোরবোর্ডও চারটি মানদণ্ডের ওপর বিবেচনা করা হয়েছিল: আইসিসির রাজস্বে অবদান রাখা, আইসিসির সদস্যপদ, ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেটে গত ২০ বছরের পারফরম্যান্স, ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতি।
কোনো দেশের ক্রিকেট বোর্ড লভ্যাংশের কত শতাংশ পাবে তা নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের উপর। প্রথমত- র্যাংকিংয়ে সেই দেশের অবস্থান, দ্বিতীয়ত- আইসিসি টুর্নামেন্টে সেই দেশের ফলাফল এবং তৃতীয়ত- সম্প্রচার ও বিজ্ঞাপন থেকে সেই দেশ কত টাকা আয় করছে তার ওপর। কিছুদিন আগে আইসিসির এক কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ভারতে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা অন্য সব দেশের চেয়ে বেশি। ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি আয় হয় আইসিসির।