মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে আগামী রোববার (১৬ জুলাই) থেকে সারা দেশে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় তালাবদ্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)।
শুক্রবার (১৪ জুলাই) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিটিএ‘র সভাপতি অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান মিয়া। গত ১১ জুলাই থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)। আজ চতুর্থ দিনের মত এই কর্মসূচি চলছে।
বিটিএ’র সাধারণ সম্পাদক শেখ কাওছার আহমেদ সারাবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আজ থেকে সারাদেশে সব বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলছে। ইতিমধ্যে সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা ঢাকায় আসতে শুরু করেছেন।’
সংগঠনটির সভাপতি অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান জানান, এমপিওভূক্ত শিক্ষকরা মাত্র ২৫% উৎসব ভাতা, ১,০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া এবং ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। অথচ একই কারিকুলামের অধীন একই সিলেবাস, একই একাডেমিক সময়সূচি, একইভাবে প্রশ্নপত্র উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজে নিয়োজিত থেকেও আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে পাহাড়সম বৈষম্য। তাছাড়া বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বেতন স্কেল সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বেতন স্কেলের একধাপ নিচে দেওয়া হয় এবং সহকারী প্রধান শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল না করার ফলে শিক্ষকদের মধ্যে দীর্ঘদিনের অসন্তোষ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসরে যাবার পর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়। ফলে অনেক শিক্ষক/কর্মচারী টাকা পাওয়ার পূর্বেই অর্থাভাবে বিনা চিকৎসায় মৃত্যুবরণ করছেন।’
লাগাতার কর্মসূচিতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ কাওছার আহমেদ বলেন, ‘এখনই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করতে হবে। একই কারিকুলামে সিলেবাসে পাঠদান করেও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের থেকে নিচে বেতন দেওয়া হচ্ছে।’
শরীয়তপুর থেকে এসে লাগাতার কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছে শিক্ষক আক্তার হোসেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের দাবি একটাই মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ। একজন শিক্ষক প্রতি মাসে ১২,৫০০ টাকা বেতন পান। এই টাকায় কিভাবে জীবনযাপন করবো। পরিবার পরিজন নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি। জাতীয়করণের দাবি আদায় ছাড়া প্রেসক্লাবে ছেড়ে যাব না।’
শুক্রবার (১৪ জুলাই) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিটিএ‘র সভাপতি অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান মিয়া। গত ১১ জুলাই থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)। আজ চতুর্থ দিনের মত এই কর্মসূচি চলছে।
বিটিএ’র সাধারণ সম্পাদক শেখ কাওছার আহমেদ সারাবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আজ থেকে সারাদেশে সব বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলছে। ইতিমধ্যে সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা ঢাকায় আসতে শুরু করেছেন।’
সংগঠনটির সভাপতি অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান জানান, এমপিওভূক্ত শিক্ষকরা মাত্র ২৫% উৎসব ভাতা, ১,০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া এবং ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। অথচ একই কারিকুলামের অধীন একই সিলেবাস, একই একাডেমিক সময়সূচি, একইভাবে প্রশ্নপত্র উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজে নিয়োজিত থেকেও আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে পাহাড়সম বৈষম্য। তাছাড়া বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বেতন স্কেল সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বেতন স্কেলের একধাপ নিচে দেওয়া হয় এবং সহকারী প্রধান শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল না করার ফলে শিক্ষকদের মধ্যে দীর্ঘদিনের অসন্তোষ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসরে যাবার পর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়। ফলে অনেক শিক্ষক/কর্মচারী টাকা পাওয়ার পূর্বেই অর্থাভাবে বিনা চিকৎসায় মৃত্যুবরণ করছেন।’
লাগাতার কর্মসূচিতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ কাওছার আহমেদ বলেন, ‘এখনই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করতে হবে। একই কারিকুলামে সিলেবাসে পাঠদান করেও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের থেকে নিচে বেতন দেওয়া হচ্ছে।’
শরীয়তপুর থেকে এসে লাগাতার কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছে শিক্ষক আক্তার হোসেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের দাবি একটাই মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ। একজন শিক্ষক প্রতি মাসে ১২,৫০০ টাকা বেতন পান। এই টাকায় কিভাবে জীবনযাপন করবো। পরিবার পরিজন নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি। জাতীয়করণের দাবি আদায় ছাড়া প্রেসক্লাবে ছেড়ে যাব না।’