আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় হাসনা খাতুন নামের এক যুবতী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যার ঘটনায় বৃহস্পতিবার ১৩জুলাই ভোরে ঢাকার আশুলিয়ার ইউসুফ মার্কেট এলাকা থেকে ভোরে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন,উপজেলার বড়কূড়া এলাকার ইউনুস আলী (২৭) ও তার বাবা আবু বক্কর (৫৫)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার বড়কুড়া গ্রামের আবু বক্করের ছেলে ইউনুস আলীর সাথে চরকুড়া গ্রামের হাসেন আলীর মেয়ে হাসনার সাথে প্রেমে সম্পর্ক হয়। বিষয়টি পারিবারিক-ভাবে জানাজানির পর মেয়ের পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়৷ ছেলে পক্ষ বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় এবং মেয়ে ও তার পরিবার সম্পর্কে তারা বাজে মন্তব্য করেন। বিষয়টি হাসনা খাতুন মেনে নিতে না পেরে বুধবার বিকেলে নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনার স্থলে যায় এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠায়। পরে মেয়ের বাবা হাসেন আলী রাতেই আত্মহত্যা প্ররোচনায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন।
কামারখন্দ থানার পুলিশের (এস আই) হাফিজ জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রেম ঘটিত কারণে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা হাসেন আলী তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছেন।
তিনি আরো বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় ও কামারখন্দ থানা পুলিশের সঙ্গীয় অফিসার এস আই হাফিজ, এসআই শুভ, এস আই মানিক ও কনস্টেবল সামছুকে নিয়ে তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হয় বলেও তিনি জানান।
বৃহস্পতিবার মামলার প্রথম আসামী ইউনুস আলী ও তাঁর বাবা আবু বক্করকে গ্রেপ্তার করে দুপুরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং আরেক আসামী ফরিদা পারভীনকে গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে।
কামারখন্দ থানার (ওসি) নুরনবী প্রধান আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার বড়কুড়া গ্রামের আবু বক্করের ছেলে ইউনুস আলীর সাথে চরকুড়া গ্রামের হাসেন আলীর মেয়ে হাসনার সাথে প্রেমে সম্পর্ক হয়। বিষয়টি পারিবারিক-ভাবে জানাজানির পর মেয়ের পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়৷ ছেলে পক্ষ বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় এবং মেয়ে ও তার পরিবার সম্পর্কে তারা বাজে মন্তব্য করেন। বিষয়টি হাসনা খাতুন মেনে নিতে না পেরে বুধবার বিকেলে নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনার স্থলে যায় এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠায়। পরে মেয়ের বাবা হাসেন আলী রাতেই আত্মহত্যা প্ররোচনায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন।
কামারখন্দ থানার পুলিশের (এস আই) হাফিজ জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রেম ঘটিত কারণে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা হাসেন আলী তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছেন।
তিনি আরো বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় ও কামারখন্দ থানা পুলিশের সঙ্গীয় অফিসার এস আই হাফিজ, এসআই শুভ, এস আই মানিক ও কনস্টেবল সামছুকে নিয়ে তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হয় বলেও তিনি জানান।
বৃহস্পতিবার মামলার প্রথম আসামী ইউনুস আলী ও তাঁর বাবা আবু বক্করকে গ্রেপ্তার করে দুপুরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং আরেক আসামী ফরিদা পারভীনকে গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে।
কামারখন্দ থানার (ওসি) নুরনবী প্রধান আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।