এবার উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তিস্তার নদীর পানি ফের বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তবে ধরলার নদীর পানি বিপদসীমার নীচে রয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা পারের প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা জানান, গতকাল থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওযায় তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। আরও পানি বৃদ্ধি অব্যাহত হতে পারে।
এদিকে লালমনিরহাট সদর উপজেলার চর গোকুন্ডা, খুনিয়াগাছ, রাজপুর, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচাসহ হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, তালেব মোড়, ধুবনি, সিংগীমারী, সিন্দুনা, হলদীবাড়ি, পাঠান বাড়িসহ আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ও কালীগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার পানি ঢুকে রোপা আমনের বিজতলা, বাদাম, ভুট্টাসহ বিভিন্ন আবাদী ফসেলর ক্ষতির আশংকা করা হচ্ছে।
তবে ধরলার নদীর পানি বিপদসীমার নীচে রয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা পারের প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা জানান, গতকাল থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওযায় তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। আরও পানি বৃদ্ধি অব্যাহত হতে পারে।
এদিকে লালমনিরহাট সদর উপজেলার চর গোকুন্ডা, খুনিয়াগাছ, রাজপুর, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচাসহ হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, তালেব মোড়, ধুবনি, সিংগীমারী, সিন্দুনা, হলদীবাড়ি, পাঠান বাড়িসহ আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ও কালীগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার পানি ঢুকে রোপা আমনের বিজতলা, বাদাম, ভুট্টাসহ বিভিন্ন আবাদী ফসেলর ক্ষতির আশংকা করা হচ্ছে।