বাংলাদেশে অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত ও সেই সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচার হয় বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক এমপি। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু ও আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠকে কী কী বিষয়ে কথা হয়েছে, এ প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কথা হয়েছে। এই আইন নিয়ে আমি আগেও যে কথা বলেছি, সেই কথাগুলোই আজ আমি তাদের বলেছি। আমি আগেও বলেছি, এই আইন সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশোধিত হবে, আমিও সেই কথাই তাদের জানিয়েছি।
তারা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, তারা (মার্কিন প্রতিনিধিরা) নিরপেক্ষ। তারা সব দেশেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায়। গতকালও যেমন আমাদের সচিব ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের বলেছেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আইনগত অবকাঠামো বাংলাদেশের আছে।
যেসব আইন এ বিষয় সহায়ক, সেগুলোর কথাও আমি উল্লেখ করেছি জানিয়ে তিনি বলেন, যেমন, সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন করা হয়েছে, সেটি নিয়ে কথা বলেছি। আমিও এটিও বলেছি, গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের এমন আইন হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার এ আইন করেছে। উপমহাদেশের অন্য কোনো দেশে এ আইন নেই।
আনিসুল হক বলেন, তারা অবশ্যই কিছু কিছু বিষয় আমাকে বলেছেন। সেসব বিষয় নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করেছি। যেহেতু সেসব বিষয় নিয়ে তারা শুধু এতটুকু বলেছেন, সুষ্ঠু তদন্ত হলে এটা ভালো। আমি তাদের পরিষ্কার করে বলেছি, আগের সংস্কৃতি এখন আর নেই যে বাংলাদেশে যেকোনো বিচার হবে না। বাংলাদেশে এখন যেকোনো অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত ও সেই সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচার হয়।সূত্র-বাসস।
বৈঠকে কী কী বিষয়ে কথা হয়েছে, এ প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কথা হয়েছে। এই আইন নিয়ে আমি আগেও যে কথা বলেছি, সেই কথাগুলোই আজ আমি তাদের বলেছি। আমি আগেও বলেছি, এই আইন সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশোধিত হবে, আমিও সেই কথাই তাদের জানিয়েছি।
তারা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, তারা (মার্কিন প্রতিনিধিরা) নিরপেক্ষ। তারা সব দেশেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায়। গতকালও যেমন আমাদের সচিব ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের বলেছেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আইনগত অবকাঠামো বাংলাদেশের আছে।
যেসব আইন এ বিষয় সহায়ক, সেগুলোর কথাও আমি উল্লেখ করেছি জানিয়ে তিনি বলেন, যেমন, সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন করা হয়েছে, সেটি নিয়ে কথা বলেছি। আমিও এটিও বলেছি, গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের এমন আইন হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার এ আইন করেছে। উপমহাদেশের অন্য কোনো দেশে এ আইন নেই।
আনিসুল হক বলেন, তারা অবশ্যই কিছু কিছু বিষয় আমাকে বলেছেন। সেসব বিষয় নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করেছি। যেহেতু সেসব বিষয় নিয়ে তারা শুধু এতটুকু বলেছেন, সুষ্ঠু তদন্ত হলে এটা ভালো। আমি তাদের পরিষ্কার করে বলেছি, আগের সংস্কৃতি এখন আর নেই যে বাংলাদেশে যেকোনো বিচার হবে না। বাংলাদেশে এখন যেকোনো অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত ও সেই সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচার হয়।সূত্র-বাসস।