প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। এসময় তার সাথে ছিলেন প্রতিনিধিদলের সদস্য দেশটির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু ও ইউএসএআইডি এশিয়া ব্যুরোর উপসহকারী প্রশাসক অঞ্জলি কৌর।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) সকাল ৮টার পর রাজধানীর গুলশানের হোটেল থেকে পুলিশ প্রহরায় একটি গাড়িবহর প্রবেশ করে মার্কিন দূতাবাসে। আধা ঘণ্টা পর আবারও গাড়িবহরটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিত হয়।
গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং রোহিঙ্গা সংকটসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে উজরা জেয়ার।
এরপর সচিবালয়ে বেলা ১১টায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং সাড়ে ১১টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করবে মার্কিন সেক্রেটারি উজরা জেয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি। দুপুর ১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসবেন উজরা জেয়া।
রাতে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দেয়া নৈশভোজে অংশ নেবেন তিনি।
এর আগে বুধবার কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সার্বিক পরিস্থিতি ঘুরে দেখে উজরা জেয়ার নেতৃত্বে ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদল। তারা সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শন ও রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপ করে ক্যাম্প ব্যবস্থাপনার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রশংসা করে সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদও জানিয়েছে।
তবে পরিদর্শনকালে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। সন্ধ্যায় প্রতিনিধিদলটি শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় ত্যাগ করার পর কথা বলেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। ২০১৭ সাল থেকে এখানে আন্তর্জাতিক, দেশি-বিদেশি যে সব সংস্থা কাজ করেন তাদের অনেক সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের সহায়তা পান। বিশেষ করে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা যে খাদ্য সরবরাহ করে তাতে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা রয়েছে। প্রতিনিধি দলটির সঙ্গে বৈঠকে এসব বিষয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) সকাল ৮টার পর রাজধানীর গুলশানের হোটেল থেকে পুলিশ প্রহরায় একটি গাড়িবহর প্রবেশ করে মার্কিন দূতাবাসে। আধা ঘণ্টা পর আবারও গাড়িবহরটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিত হয়।
গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং রোহিঙ্গা সংকটসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে উজরা জেয়ার।
এরপর সচিবালয়ে বেলা ১১টায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং সাড়ে ১১টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করবে মার্কিন সেক্রেটারি উজরা জেয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি। দুপুর ১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসবেন উজরা জেয়া।
রাতে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দেয়া নৈশভোজে অংশ নেবেন তিনি।
এর আগে বুধবার কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সার্বিক পরিস্থিতি ঘুরে দেখে উজরা জেয়ার নেতৃত্বে ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদল। তারা সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শন ও রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপ করে ক্যাম্প ব্যবস্থাপনার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রশংসা করে সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদও জানিয়েছে।
তবে পরিদর্শনকালে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। সন্ধ্যায় প্রতিনিধিদলটি শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় ত্যাগ করার পর কথা বলেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। ২০১৭ সাল থেকে এখানে আন্তর্জাতিক, দেশি-বিদেশি যে সব সংস্থা কাজ করেন তাদের অনেক সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের সহায়তা পান। বিশেষ করে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা যে খাদ্য সরবরাহ করে তাতে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা রয়েছে। প্রতিনিধি দলটির সঙ্গে বৈঠকে এসব বিষয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।