কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১১ জুলাই) সকালে সাইনবোর্ডে বাজারের নাম লেখা নিয়ে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের ৯ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ ১০ জনকে আটক করে।
এর আগে গতকাল সোমবার (১০ জুলাই) একই ঘটনায় আকবরনগর বাজারে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশসহ ৩০ জন আহত হন। এলাকার আকবরনগর ও মিরারচর গ্রামের লোকজন সাইনবোর্ডে বাজারের নাম নিয়ে দুদিন ধরে এ সংঘর্ষ চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তিন দিন আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃপক্ষ আকবরনগর বাজার লিখে এলাকায় একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেয়। এতে মিরারচর গ্রামের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়। তাদের দাবি, সাইনবোর্ডে মিরারচর কেন লেখা হয়নি। পরে জনতা সাইনবোর্ডটি ভেঙে ফেললে আকবরনগর গ্রামের মানুষ প্রতিবাদ করে। এ নিয়ে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দুদিন ধরে চলছে এ সংঘর্ষ।
মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তারা নেমে পড়েন মাঠে। গতকালের ঘটনায় পুলিশ ২৫ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে সংঘর্ষ থামায়। স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক নেতাসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও দুই পক্ষকে থামাতে পারছে না। পুলিশ আজ উভয়পক্ষের ১০ জনকে আটক করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুই গ্রামে পুলিশের অভিযান চলছে।
ভৈরব থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাকছুদুল আলম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আজ সকালে সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে পুলিশি অভিযান চলছে বলেও জানান তিনি।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের ৯ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ ১০ জনকে আটক করে।
এর আগে গতকাল সোমবার (১০ জুলাই) একই ঘটনায় আকবরনগর বাজারে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশসহ ৩০ জন আহত হন। এলাকার আকবরনগর ও মিরারচর গ্রামের লোকজন সাইনবোর্ডে বাজারের নাম নিয়ে দুদিন ধরে এ সংঘর্ষ চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তিন দিন আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃপক্ষ আকবরনগর বাজার লিখে এলাকায় একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেয়। এতে মিরারচর গ্রামের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়। তাদের দাবি, সাইনবোর্ডে মিরারচর কেন লেখা হয়নি। পরে জনতা সাইনবোর্ডটি ভেঙে ফেললে আকবরনগর গ্রামের মানুষ প্রতিবাদ করে। এ নিয়ে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দুদিন ধরে চলছে এ সংঘর্ষ।
মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তারা নেমে পড়েন মাঠে। গতকালের ঘটনায় পুলিশ ২৫ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে সংঘর্ষ থামায়। স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক নেতাসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও দুই পক্ষকে থামাতে পারছে না। পুলিশ আজ উভয়পক্ষের ১০ জনকে আটক করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুই গ্রামে পুলিশের অভিযান চলছে।
ভৈরব থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাকছুদুল আলম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আজ সকালে সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে পুলিশি অভিযান চলছে বলেও জানান তিনি।