দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে চার দফা নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মঙ্গলবার (১১ জুলাই) মাউশির কলেজ প্রশাসন শাখার পরিচালক প্রফেসর মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের কোনো কোনো স্থানে বন্যা দেখা নিয়েছে। জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে মাউশির আওতাধীন বন্যাকবলিত এলাকার সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নিম্নরূপ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. বন্যাকবলিত এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সার্বক্ষণিক খোলা রেখে বন্যার্তদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা নিতে হবে।
২. সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।
৩. পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য প্রতিটি জেলা/উপজেলা/থানায় একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলার ব্যবস্থা করতে হবে এবং সার্বিক অবস্থা অধিদপ্তরের পরিচালককে (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) অবহিত করতে হবে।
৪. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানরা প্রতিষ্ঠানের আসবাবপত্র ও কম্পিউটার সামগ্রী নিরাপদে রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
এর আগে, ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ নির্দেশনা দিয়েছিল মাউশি। নির্দেশনাগুলো হলো- খেলার মাঠ ও ভবনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মাঠ কিংবা ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য যেসব ফুলের টব রাখা হয়েছে, সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। এডিস মশার প্রজননস্থলে যাতে পানি জমতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ/শিক্ষকরা কর্তৃক ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায়গুলো প্রত্যেক শিক্ষার্থীরদের অবহিত করতে হবে।
এতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের কোনো কোনো স্থানে বন্যা দেখা নিয়েছে। জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে মাউশির আওতাধীন বন্যাকবলিত এলাকার সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নিম্নরূপ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. বন্যাকবলিত এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সার্বক্ষণিক খোলা রেখে বন্যার্তদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা নিতে হবে।
২. সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।
৩. পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য প্রতিটি জেলা/উপজেলা/থানায় একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলার ব্যবস্থা করতে হবে এবং সার্বিক অবস্থা অধিদপ্তরের পরিচালককে (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) অবহিত করতে হবে।
৪. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানরা প্রতিষ্ঠানের আসবাবপত্র ও কম্পিউটার সামগ্রী নিরাপদে রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
এর আগে, ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ নির্দেশনা দিয়েছিল মাউশি। নির্দেশনাগুলো হলো- খেলার মাঠ ও ভবনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মাঠ কিংবা ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য যেসব ফুলের টব রাখা হয়েছে, সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। এডিস মশার প্রজননস্থলে যাতে পানি জমতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ/শিক্ষকরা কর্তৃক ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায়গুলো প্রত্যেক শিক্ষার্থীরদের অবহিত করতে হবে।