এবার আর্থিক অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগে দোষী প্রমাণিত হওয়া বাফুফের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের জন্য ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। সোহাগকাণ্ডে জড়িতদের খুঁজে বের করতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে; যার কাজ প্রায় ৮০ ভাগ শেষ হয়েছে।
এর বাইরে ফুটবল উন্নয়নের জন্য বাফুফেকে সরকার যে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে আসছে, তার সঠিক ব্যবহার হয়েছে কিনা, এক খাতের অর্থ অন্য খাতে ব্যয় করা হয়েছে কিনা– এসব খুঁজে বের করতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। হাইকোর্টের নির্দেশনায় যে কমিটি সোমবার থেকেই কাজ শুরু করেছে।
গতকাল বিকেল ৩টায় বাফুফেতে গিয়ে বিভিন্ন কাগজপত্র চেয়েছেন কমিটির সদস্যরা। প্রায় এক ঘণ্টা ফেডারেশনে অবস্থান করা সদস্যরা বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গেও বৈঠক করেন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নজরুল ইসলাম, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব পরিমল সিংহসহ সদস্যরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন।
এদিকে বাফুফের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের তদন্তটি হচ্ছে মূলত ২০ কোটি টাকার খরচ নিয়ে। ফুটবল খেলার দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নে তহবিল গঠনের জন্য ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাফুফেকে ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। এই টাকা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দুই কিস্তিতে দেশের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে প্রদান করেছিল। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ২০ কোটি টাকা ফুটবল উন্নয়নের জন্য সঠিকভাবে ব্যয় করেননি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তারা।
গতকাল সোমবার যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি বলেন, ‘আমরা বাইরের কোনো টাকার হিসাব নেব না। ফিফা নিজেই অনেক শক্তিশালী সংগঠন, তারা নিজেরাই তাদেরটা দেখবে। ওই বিষয় নিয়ে আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করব না। বাফুফেকে যে ২০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল, সেটার ওপর তদন্ত করার জন্য আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে। ওই টাকাটা কীভাবে, কোন খাতে খরচ করছে তা জানতে। খরচ করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা আসছিল, সেভাবেই খরচ করা হয়েছে কিনা বা করছে কিনা– এটা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত করছি আমরা।’
এর বাইরে ফুটবল উন্নয়নের জন্য বাফুফেকে সরকার যে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে আসছে, তার সঠিক ব্যবহার হয়েছে কিনা, এক খাতের অর্থ অন্য খাতে ব্যয় করা হয়েছে কিনা– এসব খুঁজে বের করতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। হাইকোর্টের নির্দেশনায় যে কমিটি সোমবার থেকেই কাজ শুরু করেছে।
গতকাল বিকেল ৩টায় বাফুফেতে গিয়ে বিভিন্ন কাগজপত্র চেয়েছেন কমিটির সদস্যরা। প্রায় এক ঘণ্টা ফেডারেশনে অবস্থান করা সদস্যরা বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গেও বৈঠক করেন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নজরুল ইসলাম, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব পরিমল সিংহসহ সদস্যরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন।
এদিকে বাফুফের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের তদন্তটি হচ্ছে মূলত ২০ কোটি টাকার খরচ নিয়ে। ফুটবল খেলার দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নে তহবিল গঠনের জন্য ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাফুফেকে ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। এই টাকা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দুই কিস্তিতে দেশের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে প্রদান করেছিল। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ২০ কোটি টাকা ফুটবল উন্নয়নের জন্য সঠিকভাবে ব্যয় করেননি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তারা।
গতকাল সোমবার যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি বলেন, ‘আমরা বাইরের কোনো টাকার হিসাব নেব না। ফিফা নিজেই অনেক শক্তিশালী সংগঠন, তারা নিজেরাই তাদেরটা দেখবে। ওই বিষয় নিয়ে আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করব না। বাফুফেকে যে ২০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল, সেটার ওপর তদন্ত করার জন্য আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে। ওই টাকাটা কীভাবে, কোন খাতে খরচ করছে তা জানতে। খরচ করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা আসছিল, সেভাবেই খরচ করা হয়েছে কিনা বা করছে কিনা– এটা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত করছি আমরা।’