কখনো ডাক্তার আবার কখনো নিজেকে ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে গত নয় বছরে অন্তত ১৫ নারীকে বিয়ে করেছেন মহেশ কে বি নায়েক নামে এক যুবক। তিনি ভারতের বেঙ্গালুরুর বনশঙ্কারির বাসিন্দা। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাইসুরু সিটি পুলিশ গত শনিবার মহেশকে গ্রেফতার করে। ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১৫ জন নারীকে বিয়ে করেছেন এই প্রতারক। মহেশ নিজেকে ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দিয়ে শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী নারীদের বিয়ে করতেন।
পুলিশ জানায়, চলতি বছরের শুরুতে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করেছিলেন মহেশ। ওই নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে তুমাকুরু এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মহেশ যে ১৫ নারীকে বিয়ে করেছেন, তাদের মধ্যে চারজনের ঘরে সন্তান রয়েছে তার।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নারীদের ফাঁদে ফেলার জন্য মহেশ পাত্র-পাত্রী খোঁজার ওয়েবসাইট ব্যবহার করতেন। তিনি বেশিরভাগ সময় একজন প্রকৌশলী বা চিকিৎসক হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিতেন। তার দাবির প্রমাণ দিতে, তুমাকুরুতে একটি ভুয়া ক্লিনিক করেছিলেন মহেশ। তবে ইংরেজির দক্ষতা কম থাকায় অনেকে তার বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
পুলিশ আরও জানায়, মহেশ স্ত্রীদের সাথে খুব কমই দেখা করতেন। তিনি যাদের বিয়ে করেছিলেন তাদের বেশিরভাগই সুশিক্ষিত এবং আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী। লোকলজ্জার ভয়ে মহেশের প্রতারণা বুঝতে পেরেও কখনো পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেননি তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাইসুরু সিটি পুলিশ গত শনিবার মহেশকে গ্রেফতার করে। ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১৫ জন নারীকে বিয়ে করেছেন এই প্রতারক। মহেশ নিজেকে ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দিয়ে শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী নারীদের বিয়ে করতেন।
পুলিশ জানায়, চলতি বছরের শুরুতে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করেছিলেন মহেশ। ওই নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে তুমাকুরু এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মহেশ যে ১৫ নারীকে বিয়ে করেছেন, তাদের মধ্যে চারজনের ঘরে সন্তান রয়েছে তার।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নারীদের ফাঁদে ফেলার জন্য মহেশ পাত্র-পাত্রী খোঁজার ওয়েবসাইট ব্যবহার করতেন। তিনি বেশিরভাগ সময় একজন প্রকৌশলী বা চিকিৎসক হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিতেন। তার দাবির প্রমাণ দিতে, তুমাকুরুতে একটি ভুয়া ক্লিনিক করেছিলেন মহেশ। তবে ইংরেজির দক্ষতা কম থাকায় অনেকে তার বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
পুলিশ আরও জানায়, মহেশ স্ত্রীদের সাথে খুব কমই দেখা করতেন। তিনি যাদের বিয়ে করেছিলেন তাদের বেশিরভাগই সুশিক্ষিত এবং আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী। লোকলজ্জার ভয়ে মহেশের প্রতারণা বুঝতে পেরেও কখনো পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেননি তারা।