সরকারি খাদ্যগুদামে চাল রাখার জায়গা নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, ’এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। যার কারণে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল রাখার জায়গা নেই। বিদেশ থেকে এক ছটাক চালও আমদানি করতে হবে না।’
সোমবার (১০ জুলাই ) নিয়ামতপুরে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২১ প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাগুলোর নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ‘ট্যাবলেট বিতরণ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বর্তমান প্রজন্মই স্মার্ট বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ’শিক্ষার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উন্নত, আধুনিক ও মানবিক পৃথিবী গড়ে তুলতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তৈরি করতে হবে। বর্তমান প্রজন্মই ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে।’
শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মোবাইল বা ট্যাবে অনেক ভালো দিক যেমন আছে খারাপ দিকও আছে। আশা করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা ভালো দিক গ্রহণ করে, প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রস্তুত করবে।’
উন্নয়ন ধরে রাখতে সরকারের ধারাবাহিকতা জরুরি বলে মনে করেন খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ’উন্নয়ন টেকসই করতে হবে। টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে সরকারের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। শেখ হাসিনার সরকার সব জায়গায় উন্নয়ন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের বার্তাগুলো প্রচার করতে হবে।’
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমতিয়াজ মোরশেদের সভাপতিত্বে নিয়ামতপুর উপেজলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, নারী ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
পরে খাদ্যমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের হাতে ট্যাব তুলে দেন। উপজেলা প্রশাসন নিয়ামতপুর ও উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। উপজেলার ৪১টি এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ২৪টি মাদ্রাসার ৩৯০ জন শিক্ষার্থী প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ট্যাব পেয়েছেন।
তিনি বলেন, ’এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। যার কারণে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল রাখার জায়গা নেই। বিদেশ থেকে এক ছটাক চালও আমদানি করতে হবে না।’
সোমবার (১০ জুলাই ) নিয়ামতপুরে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২১ প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাগুলোর নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ‘ট্যাবলেট বিতরণ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বর্তমান প্রজন্মই স্মার্ট বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ’শিক্ষার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উন্নত, আধুনিক ও মানবিক পৃথিবী গড়ে তুলতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তৈরি করতে হবে। বর্তমান প্রজন্মই ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে।’
শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মোবাইল বা ট্যাবে অনেক ভালো দিক যেমন আছে খারাপ দিকও আছে। আশা করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা ভালো দিক গ্রহণ করে, প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রস্তুত করবে।’
উন্নয়ন ধরে রাখতে সরকারের ধারাবাহিকতা জরুরি বলে মনে করেন খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ’উন্নয়ন টেকসই করতে হবে। টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে সরকারের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। শেখ হাসিনার সরকার সব জায়গায় উন্নয়ন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের বার্তাগুলো প্রচার করতে হবে।’
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমতিয়াজ মোরশেদের সভাপতিত্বে নিয়ামতপুর উপেজলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, নারী ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
পরে খাদ্যমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের হাতে ট্যাব তুলে দেন। উপজেলা প্রশাসন নিয়ামতপুর ও উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। উপজেলার ৪১টি এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ২৪টি মাদ্রাসার ৩৯০ জন শিক্ষার্থী প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ট্যাব পেয়েছেন।