এবার রাজধানীর ১৭ আসনের নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে গিয়েছেন হিরো আলম। ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী তিনি। আজ সোমবার ১০ জুলাই সকালে বিষয়টি জানতে ফোন করলে তার মুঠোফোন ধরেন মহন নামে এক ব্যক্তি।
তিনি জানান, হিরো আলম নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে খুব অসুস্থ হয়ে গিয়েছেন। এর আগে রাজধানীর মহাখালীর সাততলা বস্তিতে নির্বাচনী প্রচারণার সময় হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন হিরো আলম। তিনি দাবি করেন, তার ওপর দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, ঢাকা-১৭ আসনটি উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত। গত ১৫ মে সংসদ সদস্য ফারুকের মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ১ জুন তফসিল ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
১৫ জুন পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল, ১৮ জুন বাছাই, ২৫ জুন পর্যন্ত প্রত্যাহার ও পরদিন প্রতীক বরাদ্দ হবে। ১৭ জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালটে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। গত ১ ফেব্রুয়ারি বগুড়া সদর ও বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিয়ে আলোচনায় আসেন হিরো আলম।
সদর আসনে তিনি ৫ হাজার ২৭৪ ভোট পেয়ে জামানত হারান। এ ছাড়া বগুড়া-৪ আসনে তিনি ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট পান। এর আগে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে জাতীয় পার্টির টিকিট না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন হিরো আলম। সিংহ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৬৩৮ ভোট পেয়েছিলেন।
তিনি জানান, হিরো আলম নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে খুব অসুস্থ হয়ে গিয়েছেন। এর আগে রাজধানীর মহাখালীর সাততলা বস্তিতে নির্বাচনী প্রচারণার সময় হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন হিরো আলম। তিনি দাবি করেন, তার ওপর দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, ঢাকা-১৭ আসনটি উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত। গত ১৫ মে সংসদ সদস্য ফারুকের মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ১ জুন তফসিল ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
১৫ জুন পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল, ১৮ জুন বাছাই, ২৫ জুন পর্যন্ত প্রত্যাহার ও পরদিন প্রতীক বরাদ্দ হবে। ১৭ জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালটে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। গত ১ ফেব্রুয়ারি বগুড়া সদর ও বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিয়ে আলোচনায় আসেন হিরো আলম।
সদর আসনে তিনি ৫ হাজার ২৭৪ ভোট পেয়ে জামানত হারান। এ ছাড়া বগুড়া-৪ আসনে তিনি ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট পান। এর আগে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে জাতীয় পার্টির টিকিট না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন হিরো আলম। সিংহ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৬৩৮ ভোট পেয়েছিলেন।