এবার প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে হারলেও দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। আফগানিস্তান ইমার্জিং দলের বিপক্ষে তুলে নিয়েছে দাপুটে এক জয়। এই ম্যাচেও বল হাতে আলো ছড়িয়েছেন সৌম্য সরকার। এ ছাড়া শেখ মেহেদী হাসানের ঝোড়ো ইনিংসে সহজ জয় নিশ্চিত হয় লাল-সবুজ শিবিরের। এদিন প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৪০ ওভারে ৮ উইকেটে ২১১ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় আফগানিস্তান।
আফগানদের হয়ে ৭ চার ও দুই ছক্কায় ৬৯ বলে দলীয় সর্বোচ্চ ৬৬ রানের এক ইনিংস খেলেন জুবাইদ আকবরি। এ ছাড়া ইসহাক রাহিমির ৩১, বাহির শাহ’র ৩০ ও শরফউদ্দিন আশরাফের ২৪ রানের সুবাদে এই লক্ষ্য দাঁড় করায় আফগানরা। টাইগারদের হয়ে রাকিবুল হাসান ও সৌম্য সরকার দুটি করে উইকেট শিকার করেন।
৬ দশমিক ৩ ওভারে ৩৫ রান খরচায় দুই উইকেট নেন জাতীয় দল থেকে বাদপড়া সৌম্য। এ ছাড়া মুশফিক হাসান, তানজিম হাসান সাকিব ও রিপন মণ্ডল একটি করে উইকেট নিয়েছেন। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ২০ রানেই প্যাভিলিয়নে ফিরেন দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসান তামিম।
এরপর ব্যক্তিগত ১১ রানে মাহমুদুল হাসান জয়, ২৬ রানে সাইফ হাসান ও ১২ রানে শাহাদাত হোসেন দিপুও সাজঘরে ফেরেন। এরপর ক্রিজে নেমে ব্যাট হাতে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি সৌম্য সরকারও। উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই এক ওভার বাউন্ডারিতে ব্যক্তিগত ১৮ রানেই ফেরেন এই ব্যাটার।
এদিকে মিডল-অর্ডারে ব্যাটিংয়ে নেমে রাকিবুলের সঙ্গে বাকি কাজটা সারেন মেহেদী। তবে ব্যক্তিগত ২৬ রানে রাকিবুল ফিরলেও উইকেটে থিতু হয়ে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে নিজের ফিফটিও তুলে নেন মেহেদী। ৬ চার ও ৪ ছক্কায় শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকেই মাঠ ছাড়েন তিনি। এতে করে ২ ওভার বাকি থাকতেই ২ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ।
আফগানদের হয়ে ৭ চার ও দুই ছক্কায় ৬৯ বলে দলীয় সর্বোচ্চ ৬৬ রানের এক ইনিংস খেলেন জুবাইদ আকবরি। এ ছাড়া ইসহাক রাহিমির ৩১, বাহির শাহ’র ৩০ ও শরফউদ্দিন আশরাফের ২৪ রানের সুবাদে এই লক্ষ্য দাঁড় করায় আফগানরা। টাইগারদের হয়ে রাকিবুল হাসান ও সৌম্য সরকার দুটি করে উইকেট শিকার করেন।
৬ দশমিক ৩ ওভারে ৩৫ রান খরচায় দুই উইকেট নেন জাতীয় দল থেকে বাদপড়া সৌম্য। এ ছাড়া মুশফিক হাসান, তানজিম হাসান সাকিব ও রিপন মণ্ডল একটি করে উইকেট নিয়েছেন। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ২০ রানেই প্যাভিলিয়নে ফিরেন দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসান তামিম।
এরপর ব্যক্তিগত ১১ রানে মাহমুদুল হাসান জয়, ২৬ রানে সাইফ হাসান ও ১২ রানে শাহাদাত হোসেন দিপুও সাজঘরে ফেরেন। এরপর ক্রিজে নেমে ব্যাট হাতে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি সৌম্য সরকারও। উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই এক ওভার বাউন্ডারিতে ব্যক্তিগত ১৮ রানেই ফেরেন এই ব্যাটার।
এদিকে মিডল-অর্ডারে ব্যাটিংয়ে নেমে রাকিবুলের সঙ্গে বাকি কাজটা সারেন মেহেদী। তবে ব্যক্তিগত ২৬ রানে রাকিবুল ফিরলেও উইকেটে থিতু হয়ে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে নিজের ফিফটিও তুলে নেন মেহেদী। ৬ চার ও ৪ ছক্কায় শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকেই মাঠ ছাড়েন তিনি। এতে করে ২ ওভার বাকি থাকতেই ২ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ।