এবার নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় প্রকাশ্যে ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদকে দণ্ড হিসেবে দুই বছরের জন্য বেতন গ্রেড দুই ধাপ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ১০ জুলাই নীলফামারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ২৬ জুন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের স্বাক্ষরে এক আদেশে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
জানা গেছে, গত বছরের ২৪ আগস্ট শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের দরদাম করে ঘুষ নেওয়ার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। পরে প্রাথমিক অনুসন্ধানে বিষয়টি প্রমাণিত হলে নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়। এতে তার শুনানি সন্তোষজনক না হওয়ায় জেলা প্রশাসন ও শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এদিকে আদেশে বলা হয়, নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বিধিমালা অনুযায়ী বর্তমান বেতন গ্রেডের দুই ধাপ নিচে অবনমিতকরণ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। এই আদেশ ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে ও পরবর্তী দুই বছর বহাল থাকবে। দণ্ডের মেয়াদ শেষ হলে তিনি বেতন বৃদ্ধির সুবিধা পাবেন। তবে অবনমিতকরণ বেতন ভবিষ্যতে বকেয়া হিসেবে পাবেন না।
এদিকে শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন জানা, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে এই আদেশ জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তা সার্ভিস বুকে লিপিবদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট অফিসের আদেশে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ সোমবার ১০ জুলাই নীলফামারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ২৬ জুন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের স্বাক্ষরে এক আদেশে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
জানা গেছে, গত বছরের ২৪ আগস্ট শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের দরদাম করে ঘুষ নেওয়ার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। পরে প্রাথমিক অনুসন্ধানে বিষয়টি প্রমাণিত হলে নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়। এতে তার শুনানি সন্তোষজনক না হওয়ায় জেলা প্রশাসন ও শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এদিকে আদেশে বলা হয়, নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বিধিমালা অনুযায়ী বর্তমান বেতন গ্রেডের দুই ধাপ নিচে অবনমিতকরণ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। এই আদেশ ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে ও পরবর্তী দুই বছর বহাল থাকবে। দণ্ডের মেয়াদ শেষ হলে তিনি বেতন বৃদ্ধির সুবিধা পাবেন। তবে অবনমিতকরণ বেতন ভবিষ্যতে বকেয়া হিসেবে পাবেন না।
এদিকে শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন জানা, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে এই আদেশ জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তা সার্ভিস বুকে লিপিবদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট অফিসের আদেশে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।