ঠাকুরগাঁওয়ে বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছে এক প্রেমিকা। শুক্রবার দিবাগত রাতে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নারগুন ইউনিয়নের কিসমত দৌলতপুর সরকার পাড়ায় গিয়ে ওই তরুণীর সাথে কথা হয়। এসময় সে অভিযোগ করে বলে সরকার পাড়ার দুলালের ছেলে মাসুদ পঞ্চগড়ে মাল নিয়ে যাওয়া আসার সময় ওই তরুণীর সাথে পাঁচ বছর আগে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর একাধিকবার তাদের শারীরিক সম্পর্কও হয়। বছর তিনেক আগে তাদের দুই পরিবার জানাজানি হলে মাসুদের মা বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে পঞ্চগড়ে যায়।
কিন্তু মেয়ের ছোট বেলায় হাতের কিছু অংশ আগুনে পুড়ে গেলে মাসুদের মা বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে নিয়ে মেয়েকে মাসুদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে মানা করে আসে। কিন্তু মাসুদ মেয়ের সাথে সম্পর্ক রেখে যায়। ওই তরুণী আরও অভিযোগ করে বলেন, মাসুদ তাকে কথা দেয় জুলাইয়ের ১০তারিখে তাকে কোর্ট ম্যারিজ করবে। কিন্তু ৩তারিখ থেকেই মাসুদের মোবাইল ফোন বন্ধ পায় ওই তরুণী।
অবশেষে শুক্রবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে মাসুদের বাড়ির উদ্দেশ্যে আসলে খোঁচাবাড়ি বাজারে মাসুদকে দেখতে পায়। এসময় মাসুদ তাকে বলাকা উদ্দ্যানে নিয়ে গিয়ে বলে গত সোমবার (৩জুলাই) সে পারিবারিক সিদ্ধান্তে অন্য জায়গায় বিয়ে করেছে এবং সেখান থেকে সে পালিয়ে আসে। অবশেষে ওই তরুণী মাসুদের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে অবস্থান নেয়।
এব্যাপারে কথা বলতে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি ফিরোজ কবিরের মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি। নারগুন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেরেকুল ইসলাম জানান,বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। আমি সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
কিন্তু মেয়ের ছোট বেলায় হাতের কিছু অংশ আগুনে পুড়ে গেলে মাসুদের মা বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে নিয়ে মেয়েকে মাসুদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে মানা করে আসে। কিন্তু মাসুদ মেয়ের সাথে সম্পর্ক রেখে যায়। ওই তরুণী আরও অভিযোগ করে বলেন, মাসুদ তাকে কথা দেয় জুলাইয়ের ১০তারিখে তাকে কোর্ট ম্যারিজ করবে। কিন্তু ৩তারিখ থেকেই মাসুদের মোবাইল ফোন বন্ধ পায় ওই তরুণী।
অবশেষে শুক্রবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে মাসুদের বাড়ির উদ্দেশ্যে আসলে খোঁচাবাড়ি বাজারে মাসুদকে দেখতে পায়। এসময় মাসুদ তাকে বলাকা উদ্দ্যানে নিয়ে গিয়ে বলে গত সোমবার (৩জুলাই) সে পারিবারিক সিদ্ধান্তে অন্য জায়গায় বিয়ে করেছে এবং সেখান থেকে সে পালিয়ে আসে। অবশেষে ওই তরুণী মাসুদের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে অবস্থান নেয়।
এব্যাপারে কথা বলতে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি ফিরোজ কবিরের মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি। নারগুন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেরেকুল ইসলাম জানান,বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। আমি সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।