জমজ ছেলে হওয়া কিংবা জমজ মেয়ে হওয়া স্বাভাবিক ঘটনা। জমজ ছেলের সাথে জমজ মেয়ের বিয়ে এটিও অসম্ভব কিছুনা। কিন্তু একই দিনে দুই দম্পতির মেয়ে হওয়া, একটু ব্যতিক্রম বটে। যদিও সবাই আশা করেছিল দুজনারই জমজ সন্তান হবে। দুই দম্পতি এখন এক মেয়ে এক ছেলে নিয়ে সুখের সংসার করছেন। ঘটনাটি ঠাকুরগাঁওয়ের।
ঠাকুরগাঁও বাজার পাড়ার মৃত জয়নাল আবেদিনের জমজ ছেলে ইউসুফ হীরা ও ইউনুস মানিকের গত ২৬ জুন ২০০৯ তারিখে বিয়ে হয় কলেজপাড়ার আবুল হোসেনের জমজ মেয়ে উপমা ও পরমার সাথে। কিছুদিন পরেই দুই বোন একি সাথে অন্ত:সত্তা হয়ে পড়েন। আবার একই দিনে ৩ জুন ২০১০ দুই জমজ বোনের কোল আলো করে দুই মেয়ে হয়। এরই মধ্যে ইউসুফ হীরা অলিম্পিক কোম্পানিতে কেরানীগঞ্জ ও ইউনুস মানিক পেপসি কোম্পানিতে নরসিংদীতে কর্মক্ষেত্রে যোগ দেয়। স্বাভাবিক ভাবেই জমজ ভাই বোনের মধ্যে টান থাকে অস্বাভাবিক। একজন আরেকজন ছাড়া থাকতে পারেনা। তাই বিভিন্ন অকেশন কিংবা এমনিতেই দুই পরিবার একসাথে মিলিত হয়। কিন্তু তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করা কঠিন কাজ। যদিও বর্তমানে কর্মের প্রয়োজনে দুই ভাই দেশের দুই প্রান্তে অবস্থান করছে। তবুও অকেশনে তাদের একসাথে মিলিত হওয়া ঠেকায় কে। ইউসুফ হীরা বর্তমানে পোলার কোম্পানিতে খুলনায় ও ইউনুস মানিক পোলার কোম্পানির ঠাকুরগাঁও ডিষ্টিবিউটর।
মজার ব্যাপার জমজ ছেলে মেয়ের চেহারা গত অনেক মিল থাকে। আর এই মিলের কারণে তাদের অনেক মজার অভিজ্ঞতা ও রয়েছে। কে হীরা কে মানিক কিংবা কে উপমা কে পরমা পরিবার ছাড়া বাইরের মানুষ প্রায়শই ভুল করে।
আশ্রমপাড়ার ফারুক হোসেন রাজু জানান,কিছুদিন আগে আমি সিরাজগঞ্জে পারিবারিক কাজে যাই। ফেরার সময় ইউসুফ হীরার সাথে দেখা হয়। ঠাকুরগাঁও ঢুকেই ইউনুস মানিকের সাথে দেখা। তাকে দেখেই ভিমরি খাওয়ার দশা মানিককে হীরা ভেবে রাজু গাল মন্দ করতে থাকে। তুমি ঠাকুরগাঁওয়ে আসবা আমাকে কিছু বল্লানা। মানিক ও বিষয়টি বুঝতে পেরে একটু মজা করে বলে ভাই সারপ্রাইজ দেবো বলে সকালে কিছু বলিনি। কিছুক্ষণ কথা বলার পরেই মানিক ফাঁস করে দেয় আসল ঘটনা। এমনি অসংখ্য ঘটনার স্বাক্ষী দুই ভাই।
বর্তমানে দুই ভাইয়ের দুই মেয়ে সুবাহ, সাবাহ ও দুই ভাইয়ের দুই ছেলে রাইয়ান, আসওয়াদ নিয়ে সুখেই দিন কাটাচ্ছে দুই ভাই। তার বন্ধুদের আশা সারাজীবন এই দুই দম্পতির সম্পর্ক থাক অক্ষুণ্ণ। সুখে থাক তারা আজীবন।
ঠাকুরগাঁও বাজার পাড়ার মৃত জয়নাল আবেদিনের জমজ ছেলে ইউসুফ হীরা ও ইউনুস মানিকের গত ২৬ জুন ২০০৯ তারিখে বিয়ে হয় কলেজপাড়ার আবুল হোসেনের জমজ মেয়ে উপমা ও পরমার সাথে। কিছুদিন পরেই দুই বোন একি সাথে অন্ত:সত্তা হয়ে পড়েন। আবার একই দিনে ৩ জুন ২০১০ দুই জমজ বোনের কোল আলো করে দুই মেয়ে হয়। এরই মধ্যে ইউসুফ হীরা অলিম্পিক কোম্পানিতে কেরানীগঞ্জ ও ইউনুস মানিক পেপসি কোম্পানিতে নরসিংদীতে কর্মক্ষেত্রে যোগ দেয়। স্বাভাবিক ভাবেই জমজ ভাই বোনের মধ্যে টান থাকে অস্বাভাবিক। একজন আরেকজন ছাড়া থাকতে পারেনা। তাই বিভিন্ন অকেশন কিংবা এমনিতেই দুই পরিবার একসাথে মিলিত হয়। কিন্তু তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করা কঠিন কাজ। যদিও বর্তমানে কর্মের প্রয়োজনে দুই ভাই দেশের দুই প্রান্তে অবস্থান করছে। তবুও অকেশনে তাদের একসাথে মিলিত হওয়া ঠেকায় কে। ইউসুফ হীরা বর্তমানে পোলার কোম্পানিতে খুলনায় ও ইউনুস মানিক পোলার কোম্পানির ঠাকুরগাঁও ডিষ্টিবিউটর।
মজার ব্যাপার জমজ ছেলে মেয়ের চেহারা গত অনেক মিল থাকে। আর এই মিলের কারণে তাদের অনেক মজার অভিজ্ঞতা ও রয়েছে। কে হীরা কে মানিক কিংবা কে উপমা কে পরমা পরিবার ছাড়া বাইরের মানুষ প্রায়শই ভুল করে।
আশ্রমপাড়ার ফারুক হোসেন রাজু জানান,কিছুদিন আগে আমি সিরাজগঞ্জে পারিবারিক কাজে যাই। ফেরার সময় ইউসুফ হীরার সাথে দেখা হয়। ঠাকুরগাঁও ঢুকেই ইউনুস মানিকের সাথে দেখা। তাকে দেখেই ভিমরি খাওয়ার দশা মানিককে হীরা ভেবে রাজু গাল মন্দ করতে থাকে। তুমি ঠাকুরগাঁওয়ে আসবা আমাকে কিছু বল্লানা। মানিক ও বিষয়টি বুঝতে পেরে একটু মজা করে বলে ভাই সারপ্রাইজ দেবো বলে সকালে কিছু বলিনি। কিছুক্ষণ কথা বলার পরেই মানিক ফাঁস করে দেয় আসল ঘটনা। এমনি অসংখ্য ঘটনার স্বাক্ষী দুই ভাই।
বর্তমানে দুই ভাইয়ের দুই মেয়ে সুবাহ, সাবাহ ও দুই ভাইয়ের দুই ছেলে রাইয়ান, আসওয়াদ নিয়ে সুখেই দিন কাটাচ্ছে দুই ভাই। তার বন্ধুদের আশা সারাজীবন এই দুই দম্পতির সম্পর্ক থাক অক্ষুণ্ণ। সুখে থাক তারা আজীবন।