এবার ২০২৪ সালে হজ পালনের উদ্দেশ্যে হেঁটে আলিফ মাহমুদ (২৫) নামে কুমিল্লার এক যুবক গ্রাম ছেড়েছেন। গতকাল শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার নিজ গ্রাম বাতাবাড়িয়া থেকে রওনা হন। সে বাতাবাড়িয়া গ্রামের মরহুম আব্দুল মালেকের ছেলে।
আলিফ জানান, যশোরের বেনাপোল বর্ডার দিয়ে দেশ ছাড়ার ইচ্ছে তার। আলিফ মাহমুদ এই সফরে বাংলাদেশ ছাড়াও আরও অন্তত ছয়টি দেশের মাটিতে হাঁটবেন। সেগুলো হলো- ভারত, পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, কুয়েত ও সৌদি আরব।
আলিফ বলেন, সফরের দূরত্ব ৭ হাজার ৮১০ কিলোমিটার কিংবা আরও একটু বেশি। এসব দেশের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তিনি সঙ্গে রেখেছেন। তার খরচ বহন করছে দুলাল কাজী গ্রুপ।
আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থার যুগে দীর্ঘ এ পথে কেন তিনি হেঁটে হজে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন- এমন প্রশ্নের জবাবে আলিফ বলেন, ‘আমি আসলে একজন ভ্রমণপ্রেমী মানুষ। ভ্রমণ পছন্দ করি। আমি এর আগে সাইকেলে চড়ে দেশের ৬৪ জেলা ভ্রমণ করেছি। তখন থেকেই আমার এভাবে হজে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুরুতে সাইকেলে চড়ে হজ করার ইচ্ছা থাকলেও সেটি পরিবর্তন করি এবং হেঁটে মক্কায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। আর এটি আমার কাছে সম্ভবই মনে হয়েছে। কারণ, হাজার বছর আগে ইসলাম ধর্ম প্রচার, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির জন্য মানুষ পায়ে হেঁটে দূর-দূরান্তে সফর করতেন।’
এদিকে স্থানীয় বটতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল জলিল বলেন, ওই যুবক যখন হেঁটে হজে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে তখন বিশ্বাস হয়নি, পরে তার ইচ্ছাশক্তি দেখে ইংরেজিতে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রদান করি। আশা করি সে মক্কা পর্যন্ত যেতে সকল দেশের সহযোগিতা পাবে।
আলিফ জানান, যশোরের বেনাপোল বর্ডার দিয়ে দেশ ছাড়ার ইচ্ছে তার। আলিফ মাহমুদ এই সফরে বাংলাদেশ ছাড়াও আরও অন্তত ছয়টি দেশের মাটিতে হাঁটবেন। সেগুলো হলো- ভারত, পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, কুয়েত ও সৌদি আরব।
আলিফ বলেন, সফরের দূরত্ব ৭ হাজার ৮১০ কিলোমিটার কিংবা আরও একটু বেশি। এসব দেশের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তিনি সঙ্গে রেখেছেন। তার খরচ বহন করছে দুলাল কাজী গ্রুপ।
আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থার যুগে দীর্ঘ এ পথে কেন তিনি হেঁটে হজে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন- এমন প্রশ্নের জবাবে আলিফ বলেন, ‘আমি আসলে একজন ভ্রমণপ্রেমী মানুষ। ভ্রমণ পছন্দ করি। আমি এর আগে সাইকেলে চড়ে দেশের ৬৪ জেলা ভ্রমণ করেছি। তখন থেকেই আমার এভাবে হজে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুরুতে সাইকেলে চড়ে হজ করার ইচ্ছা থাকলেও সেটি পরিবর্তন করি এবং হেঁটে মক্কায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। আর এটি আমার কাছে সম্ভবই মনে হয়েছে। কারণ, হাজার বছর আগে ইসলাম ধর্ম প্রচার, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির জন্য মানুষ পায়ে হেঁটে দূর-দূরান্তে সফর করতেন।’
এদিকে স্থানীয় বটতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল জলিল বলেন, ওই যুবক যখন হেঁটে হজে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে তখন বিশ্বাস হয়নি, পরে তার ইচ্ছাশক্তি দেখে ইংরেজিতে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রদান করি। আশা করি সে মক্কা পর্যন্ত যেতে সকল দেশের সহযোগিতা পাবে।