যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২-এর আওতাধীন নওয়াপাড়া জোনাল অফিস থেকে এক কৃষকের নামে ভৌতিক বিল দাখিল করা হয়েছে। জুন মাসের সরবরাহকৃত বিলের কপিতে একটি আবাসিক মিটারে ব্যবহৃত বিলের পরিমাণ দেখানো হয়েছে দুই লাখ ১৬ হাজার ৮২০ টাকা। ওই বিলের কপি হাতে পেয়ে কৃষকের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে।
উপজেলার ডহর মশিহাটি গ্রামের নিমাই মণ্ডলের ছেলে খোকন মণ্ডলের নামে ০০০০৫০৮৫ নম্বরধারী আবাসিক মিটারে এই বিপুল পরিমাণ টাকার অংকের হিসাব দেখানো হয়েছে। যার হিসাব নং ৫৩১-১৯০০।
ওই মিটারে গত মে মাসে ৪০ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ করে তিনি ২৩০ টাকা পরিশোধ করেছেন। অথচ জুন মাসে বিদ্যুতের খরচ দেখানো হয়েছে ১৫ হাজার ৫০ ইউনিট, যার টাকার পরিমাণ দুই লাখ ১৬ হাজার ৮২০ টাকা।
ভুক্তভোগী কৃষক খোকন মণ্ডল জানান, আমার বাড়ির এই মিটারে চারটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, চারটি টেবিল ফ্যান ও একটি টিভির সংযোগ রয়েছে। প্রতি মাসে আমি ৩০০-৪০০ টাকা হারে এই মিটারের বিল পরিশোধ করে আসছি। কিন্তু জুন মাসে কীভাবে এই বিল দাখিল করা হলো তা আমার জানা নেই।
ভৌতিক এই বিল প্রস্তুত করেছেন নীলু নামের এক বিলিং সহকারী। বিষয়টি সম্পর্কে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নওয়াপাড়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এটা সম্ভবত ভুল হয়েছে। কম্পিউটার অপারেটর এন্ট্রি করতে ভুল করেছে। গ্রাহক এলে সংশোধন করে দেওয়া হবে।
উপজেলার ডহর মশিহাটি গ্রামের নিমাই মণ্ডলের ছেলে খোকন মণ্ডলের নামে ০০০০৫০৮৫ নম্বরধারী আবাসিক মিটারে এই বিপুল পরিমাণ টাকার অংকের হিসাব দেখানো হয়েছে। যার হিসাব নং ৫৩১-১৯০০।
ওই মিটারে গত মে মাসে ৪০ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ করে তিনি ২৩০ টাকা পরিশোধ করেছেন। অথচ জুন মাসে বিদ্যুতের খরচ দেখানো হয়েছে ১৫ হাজার ৫০ ইউনিট, যার টাকার পরিমাণ দুই লাখ ১৬ হাজার ৮২০ টাকা।
ভুক্তভোগী কৃষক খোকন মণ্ডল জানান, আমার বাড়ির এই মিটারে চারটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, চারটি টেবিল ফ্যান ও একটি টিভির সংযোগ রয়েছে। প্রতি মাসে আমি ৩০০-৪০০ টাকা হারে এই মিটারের বিল পরিশোধ করে আসছি। কিন্তু জুন মাসে কীভাবে এই বিল দাখিল করা হলো তা আমার জানা নেই।
ভৌতিক এই বিল প্রস্তুত করেছেন নীলু নামের এক বিলিং সহকারী। বিষয়টি সম্পর্কে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নওয়াপাড়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এটা সম্ভবত ভুল হয়েছে। কম্পিউটার অপারেটর এন্ট্রি করতে ভুল করেছে। গ্রাহক এলে সংশোধন করে দেওয়া হবে।