লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে কনের ছোট ভাই মো. আয়ান (৩) জেনারেটরের তারে জড়িয়ে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে। এতে বিয়েবাড়িতে চলছে মাতম। বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) রাতে উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জাফরনগর গ্রামের উত্তরপাড়া এলাকার বলি মোল্লা বাড়িতে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত আয়ান একই বাড়ির সৌদি প্রবাসী ফিরোজ আহমেদের ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রুহুল আমিন জানান, কয়েক মাস আগেই ফিরোজের মেয়ের বিয়ের আকদ হয়েছে। ফিরোজ তখন সৌদিতে ছিলেন। ফিরোজ দেশে আসলে মেয়েকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বামীর বাড়িতে উঠিয়ে দেবে। সম্প্রতি ফিরোজ দেশে আসেন।
শুক্রবার (৭ জুলাই) অনুষ্ঠানের সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়। বাড়িও সাজানো হয়েছে। নানা রঙের বাতিতে। আলোকসজ্জা বাড়ির সৌন্দর্য দ্বিগুণ করে তোলে।
এতে জেনারেটের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার রাতে গায়েহলুদ অনুষ্ঠান চলাকালীন জেনারেটরের তারের সঙ্গে জড়িয়ে ফিরোজের ছেলে আয়ান বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়। আয়ানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রুহুল আমিন আরো বলেন, রাতেই শিশু আয়ানের মরদেহ দাফন করা হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।
আনন্দের অনুষ্ঠানে শিশু আয়ান সবাইকে কাঁদিয়ে বিদায় নিয়েছে। ঘটনাটি খুবই বেদনাদায়ক।
স্থানীয় বাসিন্দা আরিফ হোসেন ও জুয়েল আহমেদ জানায়, শুক্রবার ভোর থেকেই বিয়ের অনুষ্ঠানের রান্না-বান্নার কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত রাতে কনের ছোট ভাইয়ের মৃত্যুতে সব বিষাদে পরিণত হয়েছে। সবার চোখে মুখে আনন্দ থাকার কথা থাকলেও, এখন সবার চোখে অশ্রু ঝরছে। আয়ানের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ফিরোজের তার মেয়েকে স্বামীর বাড়িতে পাঠানোর কথা ছিল। এর আগেই তার ছোট্ট ছেলেটিকে কবরে শুয়ে দিয়ে এসেছেন। তাকে শান্তনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না কেউ।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। এ ঘটনায় কারো কোনো অভিযোগ ছিল না। এতে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রুহুল আমিন জানান, কয়েক মাস আগেই ফিরোজের মেয়ের বিয়ের আকদ হয়েছে। ফিরোজ তখন সৌদিতে ছিলেন। ফিরোজ দেশে আসলে মেয়েকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বামীর বাড়িতে উঠিয়ে দেবে। সম্প্রতি ফিরোজ দেশে আসেন।
শুক্রবার (৭ জুলাই) অনুষ্ঠানের সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়। বাড়িও সাজানো হয়েছে। নানা রঙের বাতিতে। আলোকসজ্জা বাড়ির সৌন্দর্য দ্বিগুণ করে তোলে।
এতে জেনারেটের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার রাতে গায়েহলুদ অনুষ্ঠান চলাকালীন জেনারেটরের তারের সঙ্গে জড়িয়ে ফিরোজের ছেলে আয়ান বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়। আয়ানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রুহুল আমিন আরো বলেন, রাতেই শিশু আয়ানের মরদেহ দাফন করা হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।
আনন্দের অনুষ্ঠানে শিশু আয়ান সবাইকে কাঁদিয়ে বিদায় নিয়েছে। ঘটনাটি খুবই বেদনাদায়ক।
স্থানীয় বাসিন্দা আরিফ হোসেন ও জুয়েল আহমেদ জানায়, শুক্রবার ভোর থেকেই বিয়ের অনুষ্ঠানের রান্না-বান্নার কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত রাতে কনের ছোট ভাইয়ের মৃত্যুতে সব বিষাদে পরিণত হয়েছে। সবার চোখে মুখে আনন্দ থাকার কথা থাকলেও, এখন সবার চোখে অশ্রু ঝরছে। আয়ানের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ফিরোজের তার মেয়েকে স্বামীর বাড়িতে পাঠানোর কথা ছিল। এর আগেই তার ছোট্ট ছেলেটিকে কবরে শুয়ে দিয়ে এসেছেন। তাকে শান্তনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না কেউ।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। এ ঘটনায় কারো কোনো অভিযোগ ছিল না। এতে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়।