এবার প্রেমের টানে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় প্রেমিক জাফর মাতুব্বরের কাছে ছুটে এসেছেন মালয়েশিয়ান তরুণী আজি ফাজিরা বিনতে আব্দুল আজিজ (২৫)। প্রেমিক জাফর মাতুব্বর ভাঙ্গা উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়নের কররা গ্রামের মৃত আবুল কাসেম মাতুব্বরের ছেলে। মালয়েশিয়ান তরুণী আসার খবরে এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে নবদম্পতিকে দেখতে বাড়িতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমেছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, জাফর মাতুব্বর দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করতেন। ওই ব্যবসা করার সুবাদে ২০১৯ সালে পরিচয় হয় আজি ফাজিরা বিনতে আব্দুল আজিজ সঙ্গে। পরিচয় থেকে ভালোবাসা, ধীরে ধীরে তা আরও গভীর হয়। পরে তারা বিবাহ করার সিন্ধান্ত নেন। এরপর মালোয়শিয়ান তরুণীর পরিবারের সম্মতিতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। কিছু দিন আগে জাফর মাতুব্বর দেশে আসেন। পরবর্তীতে গত ৫ জুন রাতে একটি ফ্লাইটে ওই তরুণী ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে তাকে রিসিভ করে বাড়িতে নিয়ে আসেন জাফর মাতুব্বর।
এ বিষয় জাফর মাতুব্বর বলেন, আমি মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করার সময় আজি ফাজিরার সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয় থেকে তা ভালোবাসায় রূপ নেয়। পরে সে আমাকে বিবাহ করার প্রস্তাব দেয়। আমাদের দুই জনের সম্পর্ক দীর্ঘ দিনের। পরবর্তীতে আমরা দুইজন পরিবারের সম্মতিতে বিবাহ করি। আমি বাড়ি আসার পর আমার ভালোবাসার টানে সে বাংলাদেশে চলে আসে। আবার আমরা একসঙ্গে মালোয়শিয়ায় চলে যাব।
এদিকে আজি ফাজিরা বিনতে আব্দুল আজিজ বলেন, আমি আসার পর জাফরের পরিবারের সবাই আমাকে খুবই ভালোবাসে। খাবার ও এখানকার পরিবেশ আমার ভালো লেগেছে। পরিবারের সবাই আমাকে আপন করে নিয়েছে। আমি ইন্টারনেটে দেখেছি, বাংলাদেশের কক্সবাজার ও কুয়কাটা সমুদ্র সৈকতে জাফরকে নিয়ে ঘুরতে যাব।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, জাফর মাতুব্বর দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করতেন। ওই ব্যবসা করার সুবাদে ২০১৯ সালে পরিচয় হয় আজি ফাজিরা বিনতে আব্দুল আজিজ সঙ্গে। পরিচয় থেকে ভালোবাসা, ধীরে ধীরে তা আরও গভীর হয়। পরে তারা বিবাহ করার সিন্ধান্ত নেন। এরপর মালোয়শিয়ান তরুণীর পরিবারের সম্মতিতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। কিছু দিন আগে জাফর মাতুব্বর দেশে আসেন। পরবর্তীতে গত ৫ জুন রাতে একটি ফ্লাইটে ওই তরুণী ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে তাকে রিসিভ করে বাড়িতে নিয়ে আসেন জাফর মাতুব্বর।
এ বিষয় জাফর মাতুব্বর বলেন, আমি মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করার সময় আজি ফাজিরার সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয় থেকে তা ভালোবাসায় রূপ নেয়। পরে সে আমাকে বিবাহ করার প্রস্তাব দেয়। আমাদের দুই জনের সম্পর্ক দীর্ঘ দিনের। পরবর্তীতে আমরা দুইজন পরিবারের সম্মতিতে বিবাহ করি। আমি বাড়ি আসার পর আমার ভালোবাসার টানে সে বাংলাদেশে চলে আসে। আবার আমরা একসঙ্গে মালোয়শিয়ায় চলে যাব।
এদিকে আজি ফাজিরা বিনতে আব্দুল আজিজ বলেন, আমি আসার পর জাফরের পরিবারের সবাই আমাকে খুবই ভালোবাসে। খাবার ও এখানকার পরিবেশ আমার ভালো লেগেছে। পরিবারের সবাই আমাকে আপন করে নিয়েছে। আমি ইন্টারনেটে দেখেছি, বাংলাদেশের কক্সবাজার ও কুয়কাটা সমুদ্র সৈকতে জাফরকে নিয়ে ঘুরতে যাব।