পুলিশ সুপারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগে ঘুষ লেনদেনসহ দুর্নীতির অভিযোগে বুধবার (৫ জুলাই) মাদারীপুর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- বরখাস্তকৃত কনস্টেবল মো. নুরুজ্জামান সুমন, জাহিদুল ইসলাম, মাদারীপুর জেলা পুলিশ হাসপাতালের সাবেক মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পিয়াস বালা, সাবেক টিএসআই গোলাম রহমান এবং মাদারীপুরের বাসিন্দা মো. হায়দার ফরাজী।
তথ্যমতে, ২০১৯ সালে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফলে ৫৪ জনকে সুপারিশ করে নিয়োগ কমিটি। উক্ত নিয়োগ চলাকালে ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার অবৈধ ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। একইসঙ্গে এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানায় ৬টি জিডি করা হয়। বিষয়টি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে এবং আদালত কর্তৃক পরবর্তীতে দুদকে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু দুদকের অনুসন্ধানে ১৭ জন প্রার্থীর কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোট ১ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন আসামিরা।
রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগে ঘুষ লেনদেনসহ দুর্নীতির অভিযোগে বুধবার (৫ জুলাই) মাদারীপুর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- বরখাস্তকৃত কনস্টেবল মো. নুরুজ্জামান সুমন, জাহিদুল ইসলাম, মাদারীপুর জেলা পুলিশ হাসপাতালের সাবেক মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পিয়াস বালা, সাবেক টিএসআই গোলাম রহমান এবং মাদারীপুরের বাসিন্দা মো. হায়দার ফরাজী।
তথ্যমতে, ২০১৯ সালে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফলে ৫৪ জনকে সুপারিশ করে নিয়োগ কমিটি। উক্ত নিয়োগ চলাকালে ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার অবৈধ ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। একইসঙ্গে এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানায় ৬টি জিডি করা হয়। বিষয়টি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে এবং আদালত কর্তৃক পরবর্তীতে দুদকে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু দুদকের অনুসন্ধানে ১৭ জন প্রার্থীর কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোট ১ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন আসামিরা।