নোয়াখালীর মেঘনা নদীতে হাতিয়া থেকে ঢাকাগামী লঞ্চ এমভি ফারহান-৩ তলা ফেটে মাঝ নদীতে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এ সময় কোস্টগার্ডের একটি টহল দল লঞ্চে থাকা ১৫০ জন যাত্রীকে নিরাপদে উদ্ধার করে।
বুধবার (৫ জুলাই) দুপুরে হাতিয়া উপজেলার মেঘনা নদীর বদনার চর সংলগ্ন মাঝের চরে জেগে উঠা ডুবো চরের সাথে ধাক্কা খেয়ে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বেলা ১২ টায় হাতিয়ার তমরুদ্দি ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এমভি ফারহান-৩ নামের একটি যাত্রীবাহি লঞ্চ। লঞ্চটি বদনার চর সংলগ্ন মাঝেরচর এলাকায় গেলে সেখানে নতুন করে জেগে ওঠা ডুবো চরের সাথে ধাক্কা খেয়ে লঞ্চটির তলায় ফাটল ধরে। এ সময়ে পাশে থাকা কোস্টগার্ডের একটি টহল দল যাত্রীদের চিৎকার চেঁচামেচি দেখতে পেয়ে এগিয়ে আসে এবং তাদের নিরাপদে উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত যাত্রীদের পাশে থাকা ফিশিং বোটের সহায়তায় হাতিয়ার তমরুদ্দি এবং মনপুরায় নামিয়ে দেয়া হয়।
কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. শাফিউল কিঞ্জল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ডুবো চরে আটকা পড়া লঞ্চটিকে উদ্ধারে কোস্টগার্ড প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
বুধবার (৫ জুলাই) দুপুরে হাতিয়া উপজেলার মেঘনা নদীর বদনার চর সংলগ্ন মাঝের চরে জেগে উঠা ডুবো চরের সাথে ধাক্কা খেয়ে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বেলা ১২ টায় হাতিয়ার তমরুদ্দি ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এমভি ফারহান-৩ নামের একটি যাত্রীবাহি লঞ্চ। লঞ্চটি বদনার চর সংলগ্ন মাঝেরচর এলাকায় গেলে সেখানে নতুন করে জেগে ওঠা ডুবো চরের সাথে ধাক্কা খেয়ে লঞ্চটির তলায় ফাটল ধরে। এ সময়ে পাশে থাকা কোস্টগার্ডের একটি টহল দল যাত্রীদের চিৎকার চেঁচামেচি দেখতে পেয়ে এগিয়ে আসে এবং তাদের নিরাপদে উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত যাত্রীদের পাশে থাকা ফিশিং বোটের সহায়তায় হাতিয়ার তমরুদ্দি এবং মনপুরায় নামিয়ে দেয়া হয়।
কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. শাফিউল কিঞ্জল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ডুবো চরে আটকা পড়া লঞ্চটিকে উদ্ধারে কোস্টগার্ড প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।