মোঃ সাইমুন ইসলাম কুয়াকাটা পটুয়াখালী প্রতিনিধি : ঈদুল আজহা ছুটিত কে কেন্দ্র করে পর্যাটকের আগমন কুয়াকাটায় তুলনা মুলুক কম হলেও আজ ৫ই জুলাই বুধবার সকাল থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের বেলাভূমি সাগর-কন্যা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে বেশ পর্যটকের দেখা মিলেছে । এখানে রয়েছে দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকত। আছে রাখাইনদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাথে সম্পৃক্ত নানা স্থাপত্য নিদর্শন। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় দূর থেকে আগত ভ্রমণ পিপাসুদের ঈদের ছুটি উপভোগ করতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটছে পর্যটকরা। ফেরি বিহীন কুয়াকাটা ভ্রমণে ঈদে ব্যাপক পর্যটকের সমাগম । তাই কুয়াকাটার একাধিক পর্যটন স্পট পর্যটকদের পদচারনায় সরগরম হয়ে উঠছে। পর্যটকদের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ও সেবা দিতে প্রস্তুত উপজেলার সকল প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও পৌর কর্তৃপক্ষ।
পরিবার-পরিজন কিংবা প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করার পাশাপাশি সাগর সৈকতে ছাতার নিচে বসে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ অবলোকনের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাচ্ছেন না ভ্রমণ পিপাসুরা। খুশির ছোঁয়া দেখা গেছে স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ীদের, ইতিমধ্যেই পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কুয়াকাটা সৈকতের জিরো পয়েন্ট থেকে পূর্ব ও পশ্চিমে মনোমুগ্ধকর ১৮ কিলোমিটার বেলাভূমি রয়েছে। পর্যটকরা এখানকার নারিকেল বিথী, ফয়েজ মিয়ার বাগান, জাতীয় উদ্যান (ইকোপার্ক), শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, সীমা বৌদ্ধ বিহার ঘুরে দেখেন। এ ছাড়া কুয়াকাটার পশ্চিমে সমুদ্র পথে ফাতরার বন, গঙ্গামতি, লাল কাঁকড়ার চর, কাউয়ার চর, লেম্বুর চর, শুটকি পল্লীও ভ্রমণপিপাসুদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে।
সিকদার রিসোর্ট ম্যানেজার মো: আলামীন ও কুয়াকাটা হোটেল মোটেল ওনার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ জানান, প্রতি বছরের ন্যায় এবার ঈদুল আযহার ছুটিতে কিছুটা পর্যটকের সমাগম কম রয়েছে । হোটেল মোটেল ও রিসোর্ট গুলোর রুম ২০% ফাঁকা রয়েছে ।
ট্যুরিস্ট গাইড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একেএম বাচ্চু বলেন, কুয়াকাটা পর্যটকের সেবায় আমরা সর্বদাই নিয়োজিত রয়েছি তাদের যে কোন সমস্যা হলে আমরা সর্বদাই তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি, এবং সামনেও তাদের সেবায় নিয়োজিত থাকবো।
কুয়াকাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবাদানে আমরা সার্বোক্ষনিক প্রস্তুত। জানান পুলিশ সুপার ড. আসরাফুর রহমান জানান ট্যুরিস্ট পুলিশ ও সাংবাদিকগণ পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সমন্বিতভাবে কাজ করে কুয়াকাটাকে একটি আদর্শ পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এলাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে বিশেষ নজরদারী ব্যবস্থাও গ্রহণ করেছেন। আগত পর্যটক দর্শনার্থীরা সমুদ্রে গোসলে নেমে যাতে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনার শিকার না হয় এজন্য উদ্ধারকারী দলও প্রস্তুত রাখা হবে। পর্যটন এলাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রনে নিয়ন্ত্রণে ও তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের হয়রানী রোধে স্টেকহোল্ডারদের সাথে মতবিনিময় ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্পডেক্সে লস্ট এন্ড ফাউন্ড বক্সের মাধ্যমে পর্যটকদের হারানো মালামাল প্রকৃত মালিকের নিকট হস্তান্তর, ফায়ার সার্ভিস ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর সাথে সমন্বয় করে জরুরী অবস্থা মোকাবেলায় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অপরদিকে মটর সাইকেল, ক্যামেরাম্যান, অটোরিকশা, অটোভ্যান চালক কতৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে।
পরিবার-পরিজন কিংবা প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করার পাশাপাশি সাগর সৈকতে ছাতার নিচে বসে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ অবলোকনের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাচ্ছেন না ভ্রমণ পিপাসুরা। খুশির ছোঁয়া দেখা গেছে স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ীদের, ইতিমধ্যেই পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কুয়াকাটা সৈকতের জিরো পয়েন্ট থেকে পূর্ব ও পশ্চিমে মনোমুগ্ধকর ১৮ কিলোমিটার বেলাভূমি রয়েছে। পর্যটকরা এখানকার নারিকেল বিথী, ফয়েজ মিয়ার বাগান, জাতীয় উদ্যান (ইকোপার্ক), শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, সীমা বৌদ্ধ বিহার ঘুরে দেখেন। এ ছাড়া কুয়াকাটার পশ্চিমে সমুদ্র পথে ফাতরার বন, গঙ্গামতি, লাল কাঁকড়ার চর, কাউয়ার চর, লেম্বুর চর, শুটকি পল্লীও ভ্রমণপিপাসুদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে।
সিকদার রিসোর্ট ম্যানেজার মো: আলামীন ও কুয়াকাটা হোটেল মোটেল ওনার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ জানান, প্রতি বছরের ন্যায় এবার ঈদুল আযহার ছুটিতে কিছুটা পর্যটকের সমাগম কম রয়েছে । হোটেল মোটেল ও রিসোর্ট গুলোর রুম ২০% ফাঁকা রয়েছে ।
ট্যুরিস্ট গাইড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একেএম বাচ্চু বলেন, কুয়াকাটা পর্যটকের সেবায় আমরা সর্বদাই নিয়োজিত রয়েছি তাদের যে কোন সমস্যা হলে আমরা সর্বদাই তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি, এবং সামনেও তাদের সেবায় নিয়োজিত থাকবো।
কুয়াকাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবাদানে আমরা সার্বোক্ষনিক প্রস্তুত। জানান পুলিশ সুপার ড. আসরাফুর রহমান জানান ট্যুরিস্ট পুলিশ ও সাংবাদিকগণ পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সমন্বিতভাবে কাজ করে কুয়াকাটাকে একটি আদর্শ পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এলাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে বিশেষ নজরদারী ব্যবস্থাও গ্রহণ করেছেন। আগত পর্যটক দর্শনার্থীরা সমুদ্রে গোসলে নেমে যাতে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনার শিকার না হয় এজন্য উদ্ধারকারী দলও প্রস্তুত রাখা হবে। পর্যটন এলাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রনে নিয়ন্ত্রণে ও তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের হয়রানী রোধে স্টেকহোল্ডারদের সাথে মতবিনিময় ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্পডেক্সে লস্ট এন্ড ফাউন্ড বক্সের মাধ্যমে পর্যটকদের হারানো মালামাল প্রকৃত মালিকের নিকট হস্তান্তর, ফায়ার সার্ভিস ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর সাথে সমন্বয় করে জরুরী অবস্থা মোকাবেলায় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অপরদিকে মটর সাইকেল, ক্যামেরাম্যান, অটোরিকশা, অটোভ্যান চালক কতৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে।