আমদানি শুরুর খবরে সোমবার কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি নেমেছিল ২০০ টাকার ঘরে। মঙ্গলবার দাম কিছুটা বেড়ে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় উঠে যায়। এদিকে এক দিনের ব্যবধানে এবার ৫০০ টাকা ছাড়িয়েছে এক কেজি কাঁচা মরিচের দাম। বুধবার (৫ জুলাই) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা কেজি প্রতি দাম হাঁকাচ্ছেন প্রায় ৫০০ টাকা।
আবির হক নামের বিক্রেতা বলেন, কাঁচামালের দাম সরবরাহের ওপর ওঠানামা করে। ঈদের পর পর এক পাল্লা মরিচ ৩ হাজার টাকায় উঠেছিল। এখন অর্ধেকে নেমেছে। আরেক ব্যবসায়ী বলেন, মঙ্গলবার ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি করেছি। দাম বাড়বে জানলে তো গতকাল সস্তায় বিক্রি করতাম না। আজকে ডাবল লাভ করতে পারতাম। আজকে কারওয়ান বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হয়েছে। তাই বেশি দামে বিক্রি করছি।
বাজার করতে আসা ক্রেতা তুহিন ভূঁইয়া বলেন, কাঁচা মরিচকে নিয়ে ব্যবসায়ীরা তামাশা শুরু করছে। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে। সরকারের উচিৎ যারা বাজারকে অস্থিতিশীল করছে এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া।
এদিকে, ঊর্ধ্বমুখী কাঁচা মরিচের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ২৫ জুন মরিচ আমদানির অনুমতি দেয়। এর মধ্যে দুদিন আমদানির পর ঈদের কারণে বন্ধ ছিল মরিচ আমদানি। তবে ঈদের ছুটি শেষে রোববার (২ জুলাই) থেকে আবারও দেশে আসছে আমদানি করা কাঁচা মরিচ।
আবির হক নামের বিক্রেতা বলেন, কাঁচামালের দাম সরবরাহের ওপর ওঠানামা করে। ঈদের পর পর এক পাল্লা মরিচ ৩ হাজার টাকায় উঠেছিল। এখন অর্ধেকে নেমেছে। আরেক ব্যবসায়ী বলেন, মঙ্গলবার ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি করেছি। দাম বাড়বে জানলে তো গতকাল সস্তায় বিক্রি করতাম না। আজকে ডাবল লাভ করতে পারতাম। আজকে কারওয়ান বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হয়েছে। তাই বেশি দামে বিক্রি করছি।
বাজার করতে আসা ক্রেতা তুহিন ভূঁইয়া বলেন, কাঁচা মরিচকে নিয়ে ব্যবসায়ীরা তামাশা শুরু করছে। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে। সরকারের উচিৎ যারা বাজারকে অস্থিতিশীল করছে এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া।
এদিকে, ঊর্ধ্বমুখী কাঁচা মরিচের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ২৫ জুন মরিচ আমদানির অনুমতি দেয়। এর মধ্যে দুদিন আমদানির পর ঈদের কারণে বন্ধ ছিল মরিচ আমদানি। তবে ঈদের ছুটি শেষে রোববার (২ জুলাই) থেকে আবারও দেশে আসছে আমদানি করা কাঁচা মরিচ।