চলতি বছর সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে সর্বমোট ৭০ জন বাংলাদেশির মৃত্যুর হয়েছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃতদের মধ্যে পুরুষ ৫৪ জন এবং নারী ১৬ জন। মক্কায় মারা গেছেন ৫৬ জন, মদিনায় চারজন, মিনায় সাতজন, আরাফায় দুইজন ও মুজদালিফায় একজন। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, এদের ওই দেশেই দাফন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ জুলাই) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ বুলেটিনে এসব তথ্য জানা গেছে।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আগত সরকারি ব্যবস্থাপনার বিজি-৩০৮৯ ফ্লাইটের হাজিগণ আগামী ৮ জুলাই মক্কা হতে মদিনায় যাত্রা করবেন। সম্মানিত হাজিগণ মদিনায় ৮ দিন অবস্থান, রাসুল (সা.) এর রওজা মোবারক জিয়ারত, মসজিদে নববিতে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ আদায় এবং বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ শেষে ১৬ জুলাই মদিনা বিমানবন্দর হয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না। মক্কায় হজযাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। আর মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববীতে জানাজা হয়। জেদ্দায় মারা গেলে জেদ্দায় জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। মদিনার জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে অথবা জেদ্দায় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এবার ৩২৫টি ফ্লাইটে ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ মোট ১,২২,৮৮৪ জন হজযাত্রী সৌদি আরব গেছেন। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ১৫৯টি ফ্লাইটে ৬১,১৮০ জন হজযাত্রী; সৌদি এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ১১৩টি ফ্লাইটে ৪১,৪৬৮ জন হজযাত্রী এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ৫৩টি ফ্লাইটে ২০,২৩৬ জন হজযাত্রী। গত ২১ মে থেকে হজযাত্রীদের ফ্লাইট শুরু হয়। সৌদি আরবে যাওয়ার শেষ ফ্লাইট ছিল ২২ জুন। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয়েছে ২ জুলাই এবং শেষ হবে ২ আগস্ট।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আগত সরকারি ব্যবস্থাপনার বিজি-৩০৮৯ ফ্লাইটের হাজিগণ আগামী ৮ জুলাই মক্কা হতে মদিনায় যাত্রা করবেন। সম্মানিত হাজিগণ মদিনায় ৮ দিন অবস্থান, রাসুল (সা.) এর রওজা মোবারক জিয়ারত, মসজিদে নববিতে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ আদায় এবং বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ শেষে ১৬ জুলাই মদিনা বিমানবন্দর হয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না। মক্কায় হজযাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। আর মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববীতে জানাজা হয়। জেদ্দায় মারা গেলে জেদ্দায় জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। মদিনার জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে অথবা জেদ্দায় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এবার ৩২৫টি ফ্লাইটে ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ মোট ১,২২,৮৮৪ জন হজযাত্রী সৌদি আরব গেছেন। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ১৫৯টি ফ্লাইটে ৬১,১৮০ জন হজযাত্রী; সৌদি এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ১১৩টি ফ্লাইটে ৪১,৪৬৮ জন হজযাত্রী এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ৫৩টি ফ্লাইটে ২০,২৩৬ জন হজযাত্রী। গত ২১ মে থেকে হজযাত্রীদের ফ্লাইট শুরু হয়। সৌদি আরবে যাওয়ার শেষ ফ্লাইট ছিল ২২ জুন। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয়েছে ২ জুলাই এবং শেষ হবে ২ আগস্ট।