কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায় একটি পিকআপের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও চারজন। মঙ্গলবার (৪ জুলাই) সকালে উপজেলার চাকিরপশার ইউনিয়নের মিলের পাড় বাজারের কাছে রাজারহাট- নাজিমখাঁন সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- সিরাজুল ইসলাম (২৮) ও সেলিনা বেগম (৩৫)। নিহত সিরাজুল উলিপুর উপজেলার পশ্চিম নাওডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফফার আলীর ছেলে এবং সেলিনা বেগম রাজারহাট উপজেলার রাঘব ঝাড়িঝাড় গ্রামের শহিদুল ইসলামের স্ত্রী। দুই জনই অটোরিকশায় ছিলেন। আহতরা হলেন, হাবিবুর রহমান (৪০), সিনহা (৯), গোলজার হোসেন (৫০) ও আমিনুল ইসলাম (৪০)। এরমধ্যে সিনহা রাজারহাট উপজেলার বাসিন্দা। অপর তিনজন উলিপুরের। আহতদের মধ্যে অটোচালক কে ছিলেন তা তাৎক্ষণিক নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৮টায় ওই সড়কে নাজিমখাঁনগামী একটি পিকআপের সঙ্গে রাজারহাটগামী একটি যাত্রীবাহী অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় অটোরিকশার চালকসহ ছয় যাত্রী আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে রাজারহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সিরাজুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় অপর পাঁচ যাত্রীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদেরকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নেওয়ার পথে সেলিনা মারা যান।
এদিকে ওসি আব্দুল্লা হিল জামান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। ইতোমধ্যে পিকআপ ও অটোরিকশা থানায় নেওয়া হয়েছে। পিকআপের চালক পলাতক। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে।
নিহতরা হলেন- সিরাজুল ইসলাম (২৮) ও সেলিনা বেগম (৩৫)। নিহত সিরাজুল উলিপুর উপজেলার পশ্চিম নাওডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফফার আলীর ছেলে এবং সেলিনা বেগম রাজারহাট উপজেলার রাঘব ঝাড়িঝাড় গ্রামের শহিদুল ইসলামের স্ত্রী। দুই জনই অটোরিকশায় ছিলেন। আহতরা হলেন, হাবিবুর রহমান (৪০), সিনহা (৯), গোলজার হোসেন (৫০) ও আমিনুল ইসলাম (৪০)। এরমধ্যে সিনহা রাজারহাট উপজেলার বাসিন্দা। অপর তিনজন উলিপুরের। আহতদের মধ্যে অটোচালক কে ছিলেন তা তাৎক্ষণিক নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৮টায় ওই সড়কে নাজিমখাঁনগামী একটি পিকআপের সঙ্গে রাজারহাটগামী একটি যাত্রীবাহী অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় অটোরিকশার চালকসহ ছয় যাত্রী আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে রাজারহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সিরাজুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় অপর পাঁচ যাত্রীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদেরকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নেওয়ার পথে সেলিনা মারা যান।
এদিকে ওসি আব্দুল্লা হিল জামান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। ইতোমধ্যে পিকআপ ও অটোরিকশা থানায় নেওয়া হয়েছে। পিকআপের চালক পলাতক। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে।