টানা সাত দিন ঈদুল আজহার ছুটির পর আজ মঙ্গলবার আবারও বসছে সংসদ অধিবেশন। বিকেল ৫টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই অধিবেশন শুরু হবে। চলতি সংসদের ২৩তম এই অধিবেশন ১৪ জুলাই পর্যন্ত চলবে। অধিবেশনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাসের কথা রয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট পাসের পর ২৬ জুন সংসদের বৈঠক মূলতবি করা হয়েছিল।
সংসদ সচিবালয় সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে অন্তত দুটি বিল পাস হবে। দিনের কার্যসূচিতে রয়েছে বহুল আলোচিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল। পাশাপাশি পাস হবে সরকারি চাকরি (সংশোধন) বিলও।
গত ৫ জুন সংসদের বিবেচনার জন্য আরপিও সংশোধনে বিলটি সংসদে উত্থাপণ করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বিলটি উত্থাপনে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম আপত্তি জানালেও তা কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। এই বিলে অনিয়মের কারণে ভোট বন্ধে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা খর্বের প্রস্তাব করা হয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঠিক আগ মুহূর্তে সরকারের প্রস্তাবকে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশ্লেষকরা। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সুশাসনের জন্য নাগরিক(সুজন)সহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা এই সংশোধনীর কঠোর সমালোচনা করেছেন।
এদিকে বিলটি জাতীয় সংসদের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সুপারিশসহ সংসদে উত্থাপণ করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা জানান, উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন ছাড়াই বিলটি পাসের সুপারিশ করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিলটি পাস হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়ম-বলপ্রয়োগের মতো ঘটনা ঘটলে ভোট বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কমে যাবে।
বর্তমান আরপিও অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন, যদি মনে করে অনিয়ম বা বিরাজমান বিভিন্ন অপকর্মের কারণে তারা আইনানুগ নির্বাচন করতে সক্ষম হবে না, তাহলে তাদের নির্বাচনের যে কোনো পর্যায়ে ভোট বন্ধ করার ক্ষমতা রয়েছে। আর সংশোধনী আরপিওতে এই ক্ষমতা সীমিত করে ইসিকে শুধু ভোটের দিন সংসদীয় আসনের (অনিয়মের কারণে) ভোট বন্ধ করতে পারার ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে।
সংসদ সচিবালয় সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে অন্তত দুটি বিল পাস হবে। দিনের কার্যসূচিতে রয়েছে বহুল আলোচিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল। পাশাপাশি পাস হবে সরকারি চাকরি (সংশোধন) বিলও।
গত ৫ জুন সংসদের বিবেচনার জন্য আরপিও সংশোধনে বিলটি সংসদে উত্থাপণ করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বিলটি উত্থাপনে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম আপত্তি জানালেও তা কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। এই বিলে অনিয়মের কারণে ভোট বন্ধে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা খর্বের প্রস্তাব করা হয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঠিক আগ মুহূর্তে সরকারের প্রস্তাবকে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশ্লেষকরা। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সুশাসনের জন্য নাগরিক(সুজন)সহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা এই সংশোধনীর কঠোর সমালোচনা করেছেন।
এদিকে বিলটি জাতীয় সংসদের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সুপারিশসহ সংসদে উত্থাপণ করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা জানান, উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন ছাড়াই বিলটি পাসের সুপারিশ করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিলটি পাস হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়ম-বলপ্রয়োগের মতো ঘটনা ঘটলে ভোট বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কমে যাবে।
বর্তমান আরপিও অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন, যদি মনে করে অনিয়ম বা বিরাজমান বিভিন্ন অপকর্মের কারণে তারা আইনানুগ নির্বাচন করতে সক্ষম হবে না, তাহলে তাদের নির্বাচনের যে কোনো পর্যায়ে ভোট বন্ধ করার ক্ষমতা রয়েছে। আর সংশোধনী আরপিওতে এই ক্ষমতা সীমিত করে ইসিকে শুধু ভোটের দিন সংসদীয় আসনের (অনিয়মের কারণে) ভোট বন্ধ করতে পারার ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে।