আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ ১১ ঘণ্টার সফর শেষে বাংলাদেশ ছেড়েছেন। উড়োজাহাজে ওঠার আগে এদেশের মানুষের প্রতি দিয়েছেন আবেগঘন বার্তা। হৃদয়ের একটি অংশ এদেশে রেখে যাওয়ার কথা বলেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে বাংলাদেশে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত, আতিথেয়তায় মুগ্ধতার কথা লিখেছেন আলবিসেলেস্তে গোলরক্ষক। বাংলার মাটিতে আবারও পা রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
‘নেক্সট ভেনচার ও ফান্ডেডনেক্সট-এর সঙ্গে সম্পৃক্ততায় বাংলাদেশে অসাধারণ এক সফর কাটালাম। এখানকার মানুষ, তাদের ভালোবাসা, যত্ন এবং অতুলনীয় আতিথেয়তায় আমার হৃদয় সত্যিই বিগলিত। নিকট ভবিষ্যতে এই সুন্দর দেশটিতে ফিরে আসতে আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় থাকব।’
‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুলিশ, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং অগুনিত আরও অনেকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাদের নামও হয়তো জানি না, কিন্তু তাদের প্রয়াসও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে এখন আমার যে বিশেষ বন্ধনের জন্ম হল, তা গড়ে তোলায় আপনাদের সবার ভূমিকা আছে।’
‘পরের সফরের আগপর্যন্ত আমি আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি। আমার হৃদয়ের একটি অংশ এখানে রেখে গেলাম। বাংলাদেশের বাজপাখি হিসেবে আমি সবসময় জাদুমুগ্ধ হয়ে থাকব।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে বাংলাদেশে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত, আতিথেয়তায় মুগ্ধতার কথা লিখেছেন আলবিসেলেস্তে গোলরক্ষক। বাংলার মাটিতে আবারও পা রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
‘নেক্সট ভেনচার ও ফান্ডেডনেক্সট-এর সঙ্গে সম্পৃক্ততায় বাংলাদেশে অসাধারণ এক সফর কাটালাম। এখানকার মানুষ, তাদের ভালোবাসা, যত্ন এবং অতুলনীয় আতিথেয়তায় আমার হৃদয় সত্যিই বিগলিত। নিকট ভবিষ্যতে এই সুন্দর দেশটিতে ফিরে আসতে আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় থাকব।’
‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুলিশ, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং অগুনিত আরও অনেকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাদের নামও হয়তো জানি না, কিন্তু তাদের প্রয়াসও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে এখন আমার যে বিশেষ বন্ধনের জন্ম হল, তা গড়ে তোলায় আপনাদের সবার ভূমিকা আছে।’
‘পরের সফরের আগপর্যন্ত আমি আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি। আমার হৃদয়ের একটি অংশ এখানে রেখে গেলাম। বাংলাদেশের বাজপাখি হিসেবে আমি সবসময় জাদুমুগ্ধ হয়ে থাকব।’