আর্জেন্টিনাকে নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের উন্মাদনা নিজের চোখে দেখবেন বলেই হয়তো ঢাকায় আসতে চেয়েছিলেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। তবে আসার পর কী দেখলেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ? সেই উন্মাদনার কিছুই না। মার্টিনেজকে যে দেখার সুযোগই পেলেন না সাধারণ মানুষ।
ভোরে ঢাকায় পৌঁছানোর পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে কালো কাচের গাড়িতে বসে এমিলিয়ানো মার্টিনেজ যোগ দেন একটি বেসরকারি কোম্পানির অনুষ্ঠানে। অনেক চেষ্টা করলেও কালো কাচের আড়াল থেকে এমিলিয়ানো মার্টিনেজকে যে ভালোমতো দেখতেই পেলেন না সাধারণ দর্শকরা। যে তালিকায় আছেন বাংলাদেশের ফুটবলাররাও।
মার্টিনেজ ঢাকা ছাড়ার পর গণমাধ্যমে এই বিষয়ে নিজের হতাশা প্রকাশ করে বাংলাদেশ দলের গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো বলেন, ‘দেখা হলে কিছু টিপস নিতাম। বাংলাদেশে এলো দেখা হলো না। আর কখনো দেখা হবে কি না তাও জানি না। ফেডারেশনের মাধ্যমে আসলে বা ফেডারেশনে যোগাযোগ করলে হয়তো আমরা ফুটবলাররা সুযোগ পেতাম দেখা করার।’
বাংলাদেশ ফুটবল দলে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া বিমানবন্দরে অপেক্ষা করেও মার্টিনেজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাননি। ফুটবল ফেডারেশন কিংবা কোনো ফুটবল তারকা না থাকায় এই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচনা হচ্ছে। জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক সপরিবারে মার্টিনেজের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। এ নিয়ে নানা মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
অনেক তারকা সাবেক ফুটবলার আর্জেন্টিনার সমর্থক হয়েও মার্টিনেজকে দেখার আমন্ত্রণ পাননি। যদিও এই বিষয়ে মার্টিনেজকে বাংলাদেশে আনা প্রতিষ্ঠানটির দাবি, সময় স্বল্পতার কারণে কোনো বড় অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি।
নেটিজেনদের মতে, মার্টিনেজের এই সফর একটা শূন্যতার অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই নয়। নির্বাচিত কিছু মানুষ ছাড়া ঢাকায় এমিলিয়ানো মার্টিনেজের এই সফরের কোনো স্মৃতিই থাকল না।
ভোরে ঢাকায় পৌঁছানোর পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে কালো কাচের গাড়িতে বসে এমিলিয়ানো মার্টিনেজ যোগ দেন একটি বেসরকারি কোম্পানির অনুষ্ঠানে। অনেক চেষ্টা করলেও কালো কাচের আড়াল থেকে এমিলিয়ানো মার্টিনেজকে যে ভালোমতো দেখতেই পেলেন না সাধারণ দর্শকরা। যে তালিকায় আছেন বাংলাদেশের ফুটবলাররাও।
মার্টিনেজ ঢাকা ছাড়ার পর গণমাধ্যমে এই বিষয়ে নিজের হতাশা প্রকাশ করে বাংলাদেশ দলের গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো বলেন, ‘দেখা হলে কিছু টিপস নিতাম। বাংলাদেশে এলো দেখা হলো না। আর কখনো দেখা হবে কি না তাও জানি না। ফেডারেশনের মাধ্যমে আসলে বা ফেডারেশনে যোগাযোগ করলে হয়তো আমরা ফুটবলাররা সুযোগ পেতাম দেখা করার।’
বাংলাদেশ ফুটবল দলে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া বিমানবন্দরে অপেক্ষা করেও মার্টিনেজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাননি। ফুটবল ফেডারেশন কিংবা কোনো ফুটবল তারকা না থাকায় এই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচনা হচ্ছে। জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক সপরিবারে মার্টিনেজের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। এ নিয়ে নানা মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
অনেক তারকা সাবেক ফুটবলার আর্জেন্টিনার সমর্থক হয়েও মার্টিনেজকে দেখার আমন্ত্রণ পাননি। যদিও এই বিষয়ে মার্টিনেজকে বাংলাদেশে আনা প্রতিষ্ঠানটির দাবি, সময় স্বল্পতার কারণে কোনো বড় অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি।
নেটিজেনদের মতে, মার্টিনেজের এই সফর একটা শূন্যতার অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই নয়। নির্বাচিত কিছু মানুষ ছাড়া ঢাকায় এমিলিয়ানো মার্টিনেজের এই সফরের কোনো স্মৃতিই থাকল না।