দেশের সাংবাদিক ও তাদের পরিবার নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য করে কাজী সালাউদ্দিন বাংলাদেশ ফুডবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মতো সংস্থার সভাপতি পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।
বুধবার (৩ মে) ডিইউজের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন এক বিবৃতিতে বলেন, সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের সব গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল আন্দোলনে সাংবাদিকদের ভূমিকা রয়েছে।
সাংবাদিকদের পারিবারিক পরিচয় নিয়ে সরকারের একটি সংস্থার সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন যে মন্তব্য করেছেন তা কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন। এমন মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থান নিয়ে উপহাস করেছেন। যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় আরও বলেন, সাংবাদিকদের নিয়ে এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যের মাধ্যমে কাজী সালাউদ্দিন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো বাফুফের দুর্বলতা আড়াল করতে চেয়েছেন কী না তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। সাংবাদিকদের নিয়ে এ ধরনের অসম্মানজনক মন্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহারসহ আনুষ্ঠানিকভাবে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। নতুবা ডিইউজে তার বিরুদ্ধে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।
বুধবার (৩ মে) ডিইউজের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন এক বিবৃতিতে বলেন, সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের সব গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল আন্দোলনে সাংবাদিকদের ভূমিকা রয়েছে।
সাংবাদিকদের পারিবারিক পরিচয় নিয়ে সরকারের একটি সংস্থার সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন যে মন্তব্য করেছেন তা কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন। এমন মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থান নিয়ে উপহাস করেছেন। যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় আরও বলেন, সাংবাদিকদের নিয়ে এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যের মাধ্যমে কাজী সালাউদ্দিন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো বাফুফের দুর্বলতা আড়াল করতে চেয়েছেন কী না তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। সাংবাদিকদের নিয়ে এ ধরনের অসম্মানজনক মন্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহারসহ আনুষ্ঠানিকভাবে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। নতুবা ডিইউজে তার বিরুদ্ধে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।