প্রাথমিক লক্ষণ দেখে যেকোনো রোগ শনাক্ত করা গেলে ঠিক সময়ে তার চিকিৎসা শুরু করা যায়। এড়ানো সম্ভব হয় কঠিন জটিলতা।
তবে হাঁপানির ক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষই বুঝতে পারেন না তিনি আক্রান্ত হয়েছেন। সাধারণ শ্বাসকষ্ট ভেবেই অনেকে এড়িয়ে যান। তাই অ্যাজমা বা হাঁপানির এই ৫ লক্ষণ জানা থাকা জরুরি।
এ বিষয়ে বেসরকারি এক গণমাধ্যমে বিস্তারিত জানিয়েছেন জুনিয়র কনসালট্যান্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন, স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেড, ঢাকা এর ডা. মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম।
(১) শ্বাসকষ্ট: হাঁপানির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর একটি শ্বাসকষ্ট। শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে গেলে ফুসফুসে পর্যাপ্ত অক্সিজেন চলাচল করতে পারে না, শুরু হয় শ্বাসকষ্ট।
(২) বুকের মধ্যে শনশন শব্দ: হাঁপানিতে প্রদাহের কারণে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে যায়। তাই শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাতাস সরু শ্বাসনালি দিয়ে বের হওয়ার সময় বাঁশির মতো শনশন (হুইজিং) আওয়াজ শোনা যায়।
(৩) কাশি: হাঁপানির অন্যতম লক্ষণ কাশি। ধুলাবালু, ধোঁয়ার মতো উপাদানগুলো হাঁপানির ঝুঁকি বাড়ায়। যখন এই ক্ষতিকর মাইক্রো-পার্টিকেল শ্বাসনালিতে প্রবেশ করে, তখনই প্রদাহ হয়। তা ছাড়া এগুলো স্নায়ুকে উদ্দীপিত করে, যা মস্তিষ্ককে সংকেত দেয় কাশির মাধ্যমে ফুসফুস থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেওয়ার জন্য।
(৪) বুকে চাপা ভাব: হাঁপানির টান উঠলে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে বেশ কষ্ট হয়, ফলে শারীরিক অস্বস্তিবোধ হয়। এতে বুকের মধ্যে টান বাড়ে, বুকে চাপ বোধ হয়।
(৫) দীর্ঘমেয়াদি কাশি: যারা তীব্র শ্বাসকষ্টে ভুগছেন, তাদের মধ্যে হাঁপানি সম্পর্কিত কাশি এত সহজে দূর হয় না। শীতকালে এই হাঁপানি রোগীদের কাশির সমস্যা আরো বাড়তে পারে।
তবে হাঁপানির ক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষই বুঝতে পারেন না তিনি আক্রান্ত হয়েছেন। সাধারণ শ্বাসকষ্ট ভেবেই অনেকে এড়িয়ে যান। তাই অ্যাজমা বা হাঁপানির এই ৫ লক্ষণ জানা থাকা জরুরি।
এ বিষয়ে বেসরকারি এক গণমাধ্যমে বিস্তারিত জানিয়েছেন জুনিয়র কনসালট্যান্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন, স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেড, ঢাকা এর ডা. মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম।
(১) শ্বাসকষ্ট: হাঁপানির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর একটি শ্বাসকষ্ট। শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে গেলে ফুসফুসে পর্যাপ্ত অক্সিজেন চলাচল করতে পারে না, শুরু হয় শ্বাসকষ্ট।
(২) বুকের মধ্যে শনশন শব্দ: হাঁপানিতে প্রদাহের কারণে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে যায়। তাই শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাতাস সরু শ্বাসনালি দিয়ে বের হওয়ার সময় বাঁশির মতো শনশন (হুইজিং) আওয়াজ শোনা যায়।
(৩) কাশি: হাঁপানির অন্যতম লক্ষণ কাশি। ধুলাবালু, ধোঁয়ার মতো উপাদানগুলো হাঁপানির ঝুঁকি বাড়ায়। যখন এই ক্ষতিকর মাইক্রো-পার্টিকেল শ্বাসনালিতে প্রবেশ করে, তখনই প্রদাহ হয়। তা ছাড়া এগুলো স্নায়ুকে উদ্দীপিত করে, যা মস্তিষ্ককে সংকেত দেয় কাশির মাধ্যমে ফুসফুস থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেওয়ার জন্য।
(৪) বুকে চাপা ভাব: হাঁপানির টান উঠলে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে বেশ কষ্ট হয়, ফলে শারীরিক অস্বস্তিবোধ হয়। এতে বুকের মধ্যে টান বাড়ে, বুকে চাপ বোধ হয়।
(৫) দীর্ঘমেয়াদি কাশি: যারা তীব্র শ্বাসকষ্টে ভুগছেন, তাদের মধ্যে হাঁপানি সম্পর্কিত কাশি এত সহজে দূর হয় না। শীতকালে এই হাঁপানি রোগীদের কাশির সমস্যা আরো বাড়তে পারে।