গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় বিয়ের প্রলোভনে তিন সন্তানের জননীকে (৩০) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে জুয়েল মণ্ডল রহিম (২০) নামের এক কলেজছাত্রের বিরুদ্ধে। বিয়ের দাবিতে ওই গৃহবধূ জুয়েল মন্ডলের বাড়িতে গতকাল রবিবার থেকে অনশনে বসেছে। ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হওয়ায় প্রেমিক রহিমের বাড়িতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমেছে। অভিযুক্ত জুয়েল মন্ডল রহিম উপজেলার ইদিলপুর গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। অবস্থা বেগতিক দেখে কথিত প্রেমিক রহিম বাড়ি থেকে লাপাত্তা রয়েছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, রহিমের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন ওই নারী। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (১ জুলাই) রাত ১০টার দিকে রহিম ওই নারীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। এসময় ওই নারীর স্বামী টের পেয়ে তাদের হাতে-নাতে ধরে ফেলে। পরে ঘটনা নিয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য-সদস্যসহ এলাকাবাসী রাতভর দেনদরবার করেও কোনো সুরাহা করতে পারেনি। অবশেষে ওই নারীর স্বামী সংসার করবে না বলে তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। বাধ্য হয়ে তিনি কলেজ পড়ুয়া প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অবস্থান করতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে স্বজনদের সহযোগিতায় রহিম বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।
অনশন করা নারী বলেন, বিয়ের প্রলোভনে রহিম আমার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেছে। এখন বিয়ে না করা পর্যন্ত আমি এই বাড়ি ছাড়বো না।
এ বিষয়ে ইদিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গ্রামপুলিশ দিয়ে পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, রহিমের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন ওই নারী। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (১ জুলাই) রাত ১০টার দিকে রহিম ওই নারীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। এসময় ওই নারীর স্বামী টের পেয়ে তাদের হাতে-নাতে ধরে ফেলে। পরে ঘটনা নিয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য-সদস্যসহ এলাকাবাসী রাতভর দেনদরবার করেও কোনো সুরাহা করতে পারেনি। অবশেষে ওই নারীর স্বামী সংসার করবে না বলে তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। বাধ্য হয়ে তিনি কলেজ পড়ুয়া প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অবস্থান করতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে স্বজনদের সহযোগিতায় রহিম বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।
অনশন করা নারী বলেন, বিয়ের প্রলোভনে রহিম আমার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেছে। এখন বিয়ে না করা পর্যন্ত আমি এই বাড়ি ছাড়বো না।
এ বিষয়ে ইদিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গ্রামপুলিশ দিয়ে পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে।