আজ নিজ বাড়ি থেকে হেঁটে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। দুদিন সফরের শেষ দিনে আজ রবিবার ২ জুলাই সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন তিনি।
এরই মধ্যে টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগ দিয়েছেন তিনি। এর আগে টুঙ্গিপাড়ায় নিজের বাসভবন থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে পৌঁছান সভাপতি। এ সময় উষ্ণ অভ্যর্থনা, হর্ষধবনি আর স্লোগানে-মিছিলে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে বরণ করে নেন স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। পরে অংশ নেন উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে।
এ সময় সূচনা বক্তব্যে নিজ নির্বাচনী এলাকা টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়াবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, নির্বাচনী এলাকার সার্বিক দায়িত্ব স্থানীয়রা নিয়েছেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা। যার ফলে গত সাড়ে ১৪ বছরে বদলে গেছে বাংলাদেশ। শহর থেকে গ্রাম সবখানেই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। পরে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মতামত শোনেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
এর আগে, শনিবার (১ জুলাই) কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিসে ঈদুল আজহা উপলক্ষে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। এ সময় আগামী সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট চেয়েছেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের স্বাধীনতা এনেছে, এ দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি, আর্থসামাজিক উন্নয়ন এবং দেশবাসীর জন্য খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে। তাই আগামী সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট দিন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সাধারণ মানুষের ভাগ্য বদলে যায়। এ সময় তিনি গত সাড়ে ১৪ বছরে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য তার সরকারের প্রচেষ্টা সংক্ষেপে তুলে ধরেন। পাশাপাশি, এসব উন্নয়ন যারা দেখতে পায় না, তাদের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এই উন্নয়নের সুফল কিন্তু ঠিকই তারা ভোগ করছেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, যারা আওয়ামী লীগকে কখনো ক্ষমতায় দেখতে চায় না এবং দেশের উন্নয়নও দেখতে পায় না, তাদের ব্যাপারে কিছুই বলার নেই। যারা দেশের উন্নয়ন চায় না, তাদের চ্যালেঞ্জ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অবশ্যই দেশের এ উন্নয়ন অব্যাহত রাখব।’ তিনি বলেন, ‘আমি নিজের বাবা-মা ও ভাই হারিয়েছি। আপনারাই (কোটালীপাড়ার মানুষ) আমার আপনজন। আপনারা সব সময়ই আমার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।’
এরই মধ্যে টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগ দিয়েছেন তিনি। এর আগে টুঙ্গিপাড়ায় নিজের বাসভবন থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে পৌঁছান সভাপতি। এ সময় উষ্ণ অভ্যর্থনা, হর্ষধবনি আর স্লোগানে-মিছিলে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে বরণ করে নেন স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। পরে অংশ নেন উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে।
এ সময় সূচনা বক্তব্যে নিজ নির্বাচনী এলাকা টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়াবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, নির্বাচনী এলাকার সার্বিক দায়িত্ব স্থানীয়রা নিয়েছেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা। যার ফলে গত সাড়ে ১৪ বছরে বদলে গেছে বাংলাদেশ। শহর থেকে গ্রাম সবখানেই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। পরে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মতামত শোনেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
এর আগে, শনিবার (১ জুলাই) কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিসে ঈদুল আজহা উপলক্ষে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। এ সময় আগামী সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট চেয়েছেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের স্বাধীনতা এনেছে, এ দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি, আর্থসামাজিক উন্নয়ন এবং দেশবাসীর জন্য খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে। তাই আগামী সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট দিন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সাধারণ মানুষের ভাগ্য বদলে যায়। এ সময় তিনি গত সাড়ে ১৪ বছরে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য তার সরকারের প্রচেষ্টা সংক্ষেপে তুলে ধরেন। পাশাপাশি, এসব উন্নয়ন যারা দেখতে পায় না, তাদের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এই উন্নয়নের সুফল কিন্তু ঠিকই তারা ভোগ করছেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, যারা আওয়ামী লীগকে কখনো ক্ষমতায় দেখতে চায় না এবং দেশের উন্নয়নও দেখতে পায় না, তাদের ব্যাপারে কিছুই বলার নেই। যারা দেশের উন্নয়ন চায় না, তাদের চ্যালেঞ্জ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অবশ্যই দেশের এ উন্নয়ন অব্যাহত রাখব।’ তিনি বলেন, ‘আমি নিজের বাবা-মা ও ভাই হারিয়েছি। আপনারাই (কোটালীপাড়ার মানুষ) আমার আপনজন। আপনারা সব সময়ই আমার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।’