পবিত্র হজ পালন করতে সৌদি আরব যাওয়া ১৭ হাজারের বেশি মুসল্লিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির নিরাপত্তা কর্মীরা। অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও হজ করতে গেলে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার পর্যন্ত তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলে। গতকাল শনিবার সৌদি প্রেস এজেন্সি এক রিপোর্টে এ তথ্য জানায়। খবর আরব নিউজের।
সৌদি আরবের পাবলিক নিরাপত্তা পরিচালক এবং হজ নিরাপত্তা কমিটির প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মাদ আল-বাসামি বলেন, তারা অবৈধভাবে হজ করতে এসেছিলেন। অবৈধভাব হজ করতে আসা ১৭ হাজার ৬১৫ জন মুসল্লিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাসামি জানান, এর মধ্যে আবাসিক আইন ভঙ্গ, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন না মানায় ৯ হাজার ৫০৯ জনকে এবং ভুয়া হজ ক্যাম্প পরিচালনার দায়ে ১০৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২ লাখ ২ হাজার ৬৯৫ জনকে মক্কা সীমান্ত থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। হজ করার জন্য তাদের কোনো অনুমিতপত্র ছিল না। এ ছাড়া লাইসেন্স না থাকা ১ লাখ ২৮ হাজার ৯৯৯টি গাড়ি মক্কায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
আল-বাসামি বলেন, পারমিট না থাকা হজযাত্রীদের পরিবহনকারী ৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাসপোর্ট জেনারেল ডিরেক্টরেটের অধীনে প্রশাসনিক কমিটিতে পাঠানো হয়েছে।
আল বাসামি বলেন, এ বছর হজে হাজিদের নিরাপত্তার জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠান কাজ করেছে।
সৌদি আরবের পাবলিক নিরাপত্তা পরিচালক এবং হজ নিরাপত্তা কমিটির প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মাদ আল-বাসামি বলেন, তারা অবৈধভাবে হজ করতে এসেছিলেন। অবৈধভাব হজ করতে আসা ১৭ হাজার ৬১৫ জন মুসল্লিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাসামি জানান, এর মধ্যে আবাসিক আইন ভঙ্গ, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন না মানায় ৯ হাজার ৫০৯ জনকে এবং ভুয়া হজ ক্যাম্প পরিচালনার দায়ে ১০৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২ লাখ ২ হাজার ৬৯৫ জনকে মক্কা সীমান্ত থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। হজ করার জন্য তাদের কোনো অনুমিতপত্র ছিল না। এ ছাড়া লাইসেন্স না থাকা ১ লাখ ২৮ হাজার ৯৯৯টি গাড়ি মক্কায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
আল-বাসামি বলেন, পারমিট না থাকা হজযাত্রীদের পরিবহনকারী ৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাসপোর্ট জেনারেল ডিরেক্টরেটের অধীনে প্রশাসনিক কমিটিতে পাঠানো হয়েছে।
আল বাসামি বলেন, এ বছর হজে হাজিদের নিরাপত্তার জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠান কাজ করেছে।