এবার ঝালকাঠিতে তেলবাহী জাহাজ সাগর নন্দিনী-২ এ বিস্ফোরণের পর এখন ১১ লাখ লিটার পেট্রোল ও ডিজেল ছড়িয়ে পড়ছে সুগন্ধা নদীতে। মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয় ও দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন পরিবেশবাদী ও স্থানীয়রা। জাহাজটি উদ্ধারে ৫ ঘণ্টায়ও কোন পদক্ষেপ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঝালকাঠির পৌর এলাকার সুগন্ধা নদীতে শনিবার (১ জুলাই) দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয় তেলবাহী জাহাজ সাগর নন্দিনী-২। সাত লাখ লিটার পেট্রোল ও চার লাখ লিটার ডিজেল খালাস করতে তিনদিন আগে ঝালকাঠি পদ্মা অয়েল কোম্পানিতে আসে এই জাহাজটি। ঘটনার সময় নদীর ওপারে নোঙর করা ছিল জাহাজ সাগর নন্দিনী-২। পেছনের দিকে ইঞ্জিনরুমে বিস্ফোরণে পর জাহাজের ওপরের অংশ ছিটকে পড়ে যায়।
জাহাজটিতে ফাটল ধরায় এবং আস্তে আস্তে ডুবতে থাকায় জাহাজের তেল এখন ছড়িয়ে পড়ছে সুগন্ধা নদীতে। একদিকে জীব বৈচিত্র্য অপরদিকে নদীতে তেল ভেসে আগুন লাগারও শঙ্কা তৈরি হয়েছে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত দুর্ঘটনা কবলিত জাহাজটিতে উদ্ধারে কোন ব্যবস্থা হয়নি।
বেলার বরিশাল বিভাগীয় সমন্বয়কারী লিংকন বায়েন বলেন, মাছসহ জলজ উদ্ভিদ এবং আশপাশের গাছ মরে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই তেল দ্রুত অপসারণ না করলে আশপাশের খালগুলোতে বিরূপ প্রভাব পড়বে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে জীব বৈচিত্র্যের।
নৌ পুলিশ সুপার কফিল আহমেদ বলেছেন, সাত লাখ পেট্রোল ও চার লাখ ডিজেল মোট ১১ লাখ লিটার জ্বালানি তেল নিয়ে সাগর নন্দিনী-২ ধীরে ধীরে ডুবে যাচ্ছে। জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে জাহাজটি উদ্ধারে উদ্ধারকারী জাহাজ নির্ভীক রওনা হয়েছে।
এদিকে বরিশাল নৌ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দ্বীনে আলম দাবি করেছেন, জাহাজটিতে নাবিকসহ মোট পাঁচ জন ছিলেন। কেউ নিখোঁজ নেই। সবাই আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে। তাদের বরিশাল শেরেই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। জাহাজটিকে উদ্ধারেও তৎপরতা চলছে।
এর আগে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ঝালকাঠি সদর সার্কেল) মো. মহিদুল ইসলাম বলেন, জাহাজটিতে মাস্টারসহ মোট ৯ জন কর্মচারী ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চার জনকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন জাহাজের চার কর্মচারী।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১২ নভেম্বর সুগন্ধা নদীর একই স্থানে একই কোম্পানির সাগর নন্দিনী-৩ জাহাজটিতেও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই বিস্ফোরণে পাঁচ জন নিহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঝালকাঠির পৌর এলাকার সুগন্ধা নদীতে শনিবার (১ জুলাই) দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয় তেলবাহী জাহাজ সাগর নন্দিনী-২। সাত লাখ লিটার পেট্রোল ও চার লাখ লিটার ডিজেল খালাস করতে তিনদিন আগে ঝালকাঠি পদ্মা অয়েল কোম্পানিতে আসে এই জাহাজটি। ঘটনার সময় নদীর ওপারে নোঙর করা ছিল জাহাজ সাগর নন্দিনী-২। পেছনের দিকে ইঞ্জিনরুমে বিস্ফোরণে পর জাহাজের ওপরের অংশ ছিটকে পড়ে যায়।
জাহাজটিতে ফাটল ধরায় এবং আস্তে আস্তে ডুবতে থাকায় জাহাজের তেল এখন ছড়িয়ে পড়ছে সুগন্ধা নদীতে। একদিকে জীব বৈচিত্র্য অপরদিকে নদীতে তেল ভেসে আগুন লাগারও শঙ্কা তৈরি হয়েছে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত দুর্ঘটনা কবলিত জাহাজটিতে উদ্ধারে কোন ব্যবস্থা হয়নি।
বেলার বরিশাল বিভাগীয় সমন্বয়কারী লিংকন বায়েন বলেন, মাছসহ জলজ উদ্ভিদ এবং আশপাশের গাছ মরে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই তেল দ্রুত অপসারণ না করলে আশপাশের খালগুলোতে বিরূপ প্রভাব পড়বে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে জীব বৈচিত্র্যের।
নৌ পুলিশ সুপার কফিল আহমেদ বলেছেন, সাত লাখ পেট্রোল ও চার লাখ ডিজেল মোট ১১ লাখ লিটার জ্বালানি তেল নিয়ে সাগর নন্দিনী-২ ধীরে ধীরে ডুবে যাচ্ছে। জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে জাহাজটি উদ্ধারে উদ্ধারকারী জাহাজ নির্ভীক রওনা হয়েছে।
এদিকে বরিশাল নৌ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দ্বীনে আলম দাবি করেছেন, জাহাজটিতে নাবিকসহ মোট পাঁচ জন ছিলেন। কেউ নিখোঁজ নেই। সবাই আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে। তাদের বরিশাল শেরেই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। জাহাজটিকে উদ্ধারেও তৎপরতা চলছে।
এর আগে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ঝালকাঠি সদর সার্কেল) মো. মহিদুল ইসলাম বলেন, জাহাজটিতে মাস্টারসহ মোট ৯ জন কর্মচারী ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চার জনকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন জাহাজের চার কর্মচারী।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১২ নভেম্বর সুগন্ধা নদীর একই স্থানে একই কোম্পানির সাগর নন্দিনী-৩ জাহাজটিতেও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই বিস্ফোরণে পাঁচ জন নিহত হন।