এবারের ঈদের আগে থেকেই সারাদেশে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। গতকালও দুপুরে রাজধানীতে ঝুম বৃষ্টি নামে। আজ সকাল থেকে বৃষ্টি কিছুটা কম হলেও দুপুরের পর আকাশ অন্ধকার করে নামে মুষলধারে বৃষ্টি; যা প্রায় দুই ঘণ্টা স্থায়ী ছিল। টানা বৃষ্টির কারণে তলিয়ে গেছে রাজধানী প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে অলিগলিও।
তবে ঈদের ছুটির কারণে সড়কে যানবাহনের সংখ্যা কম থাকায় জলাবদ্ধতার কারণে যানজট দেখা দেয়নি। বিকালে দেখা যায়, বৃষ্টিতে রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়ক তো বটেই, বিভিন্ন সংযোগ সড়কও পানিতে ডুবে গেছে। কোথাও কোথাও সড়কে হাঁটুপানি জমে থাকতে দেখা যায়। এ সময় রাজধানীর বিভিন্ন প্রধান সড়কে পানি মাড়িয়ে যানবাহন চলতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও পানিতে যানবাহন বিকল হতেও দেখা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টানা বৃষ্টির কারণে পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোড, বংশাল পানির নিচে তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে ধানমন্ডি, মিরপুর ১৩, হাতিরঝিলের কিছু অংশে। কাকরাইল থেকে মালিবাগ রেলক্রসিং পর্যন্ত পুরো সড়কে ছিল পানির ঢেউ। মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, খিলক্ষেত, রামপুরা, মেরুল বাড্ডা, ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকা, গুলশান লেকপাড় এলাকার সংযোগ সড়কের কয়েকটি স্থানে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
বৃষ্টির মাঝেই রামপুরা থেকে অফিসের উদ্দেশ্যে বের হন আবু বক্কার সিদ্দিক জানান, পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ঢাকায় ঈদ করতে হয় তাকে। আজ চারটায় অফিস থাকায় তিনি বাসা থেকে বের হন তিনটায়। বৃষ্টি শুরুর কিছুক্ষণ পরেই রামপুরা, হাতিরঝিলের কিছু সড়ক দেড় থেকে দুই ফুট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় অফিসে আসতে বেগ পেতে হয় তাকে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও আবার হাঁটু পানিও জমেছে বলে জানান তিনি।
এদিকে রিকশা চালক সুমন মিয়া বলেন, হাতিরঝিলসহ গুলশান লেকপাড়ের রাস্তায় হাঁটু সমান পানি জমেছে। রিকশায় যাত্রী টানার সময় অন্য গাড়ি পাশ দিয়ে গেলে যাত্রীসহ আমি পুরোটাই ভিজে যাচ্ছি ঢেউয়ে। আজ শনিবার ১ জুলাই আবহাওয়ার অফিসের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার থেকে বৃষ্টিপাত কমতে পারে। সেই সঙ্গে বাড়তে পারে গরম।
তবে ঈদের ছুটির কারণে সড়কে যানবাহনের সংখ্যা কম থাকায় জলাবদ্ধতার কারণে যানজট দেখা দেয়নি। বিকালে দেখা যায়, বৃষ্টিতে রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়ক তো বটেই, বিভিন্ন সংযোগ সড়কও পানিতে ডুবে গেছে। কোথাও কোথাও সড়কে হাঁটুপানি জমে থাকতে দেখা যায়। এ সময় রাজধানীর বিভিন্ন প্রধান সড়কে পানি মাড়িয়ে যানবাহন চলতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও পানিতে যানবাহন বিকল হতেও দেখা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টানা বৃষ্টির কারণে পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোড, বংশাল পানির নিচে তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে ধানমন্ডি, মিরপুর ১৩, হাতিরঝিলের কিছু অংশে। কাকরাইল থেকে মালিবাগ রেলক্রসিং পর্যন্ত পুরো সড়কে ছিল পানির ঢেউ। মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, খিলক্ষেত, রামপুরা, মেরুল বাড্ডা, ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকা, গুলশান লেকপাড় এলাকার সংযোগ সড়কের কয়েকটি স্থানে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
বৃষ্টির মাঝেই রামপুরা থেকে অফিসের উদ্দেশ্যে বের হন আবু বক্কার সিদ্দিক জানান, পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ঢাকায় ঈদ করতে হয় তাকে। আজ চারটায় অফিস থাকায় তিনি বাসা থেকে বের হন তিনটায়। বৃষ্টি শুরুর কিছুক্ষণ পরেই রামপুরা, হাতিরঝিলের কিছু সড়ক দেড় থেকে দুই ফুট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় অফিসে আসতে বেগ পেতে হয় তাকে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও আবার হাঁটু পানিও জমেছে বলে জানান তিনি।
এদিকে রিকশা চালক সুমন মিয়া বলেন, হাতিরঝিলসহ গুলশান লেকপাড়ের রাস্তায় হাঁটু সমান পানি জমেছে। রিকশায় যাত্রী টানার সময় অন্য গাড়ি পাশ দিয়ে গেলে যাত্রীসহ আমি পুরোটাই ভিজে যাচ্ছি ঢেউয়ে। আজ শনিবার ১ জুলাই আবহাওয়ার অফিসের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার থেকে বৃষ্টিপাত কমতে পারে। সেই সঙ্গে বাড়তে পারে গরম।