চলতি বছরের আগামী অক্টোবরে ভারতের মাটিতে বসতে যাচ্ছে ওয়ানডে ক্রিকেটের ১৩ তম আসর। তার আগে আগষ্ট-সেপ্টেম্বরে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালের সাথে এশিয়া কাপে অংশ নিবে আফগানিস্তান। টাইগারদের বিপক্ষে সিরিজের একমাত্র টেস্টে রেকর্ড ব্যবধানের হার ভুলে ঘুরে দাঁড়াতে চায় দলটি। ভারসাম্যপূর্ণ দল নিয়ে এবার ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত আফগানরা।
সে সাথে বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাওয়ার আগে, এশিয়া কাপে দুর্দান্ত কিছু করতে চায় হাশমাতুল্লাহ শাহিদী দল। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির তুলনায় টেস্টে কিসে পিছিয়ে আফগানিস্তান, আসন্ন এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ নিয়ে সম্প্রতি ক্রিকবাজের সাথে খোলামেলা কথা বলেছেন শাহিদী। আফগান অধিনায়কের ভাষ্য, তাঁর দলের লক্ষ্য এশিয়া কাপে দারুণ কিছু করে বিশ্বকাপের সেরা ফর্ম নিয়ে ভারতে যাওয়া। তাই বাংলাদেশ সিরিজ থেকে সে প্রস্তুতি শুরু করতে চায় আফগানরা।
ক্রিকবাজকে আফগান দলনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদী বলেন, 'এশিয়া কাপ বড় ইভেন্ট এবং আমরা যদি এই টুর্নামেন্টে ভালো করি তাহলে বিশ্বকে বার্তা দিতে পারবো যে আমরা বিশ্বকাপে আসছি। এশিয়া কাপে ভালো করতে আমরা যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী এবং এটা আমরা বিশ্বকাপে নিয়ে যেতে চাই। এজন্য আমরা বাংলাদেশ সিরিজেও তাকিয়ে আছি। কারণ এখন থেকে প্রতিটি ম্যাচই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা বিশ্বকাপ পর্যন্ত টেনে নেবে।'
বদলে যাচ্ছে ওয়ানডে ক্রিকেট। স্পিননির্ভর মন্থর উইকেটের সুবিধা আইসিসি ইভেন্টে পাওয়া এমনিতেই কঠিন। তাই স্পিনশক্তিতে গড়া আফগানিস্তানের জন্য আসন্ন বিশ্বকাপ পরীক্ষা কেমন হবে তা নিয়ে ওয়াকিবহাল দলটি। অধিনায়ক শাহিদী জানিয়েছেন, সময়ের সাথে সাথে নিজেদের মানসিকতা বদলাতে মুখিয়ে আছে আফগানিস্তান।
শাহিদী আরাে বলেন,‘তিন বা চার বছর আগে আমরা যখন ওয়ানডে ম্যাচ খেলতাম বেশিরভাগ নিজের মাঠে (ভারত কিংবা দুবাই) আয়োজন করা হতো। সেখানে উইকেট নিজেদের মতো করে বানাতাম। খুব স্বাভাবিক যে বিষয়টি তা হলো, আমরা স্পিন বান্ধব উইকেট তৈরি করতাম যা খুব ধীরগতির হতো এবং ২৪০-২৫০ রানই যথেষ্ট ছিল।’
‘কিন্তু শেষ এক বছরে আমরা কেবল একটি সিরিজ আয়োজন করেছি এবং যা খেলেছি সব বাইরে। আমরা জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কায় খেলেছি। এখন বাংলাদেশে খেলবো। ওয়ানডে ক্রিকেটের বিজ্ঞাপন এখন বদলে গেছে। ৩০০-৩২০ রান হচ্ছে নিয়মিত। আমরা উইকেট অনুযায়ী নিজেদের খেলার মানসিকতা পরিবর্তন করেছি। যেখানে ৩০০ রানের উইকেট সেখানে সেভাবেই খেলবো। যেখানে ২০০ রান সেখানে সেভাবেই খেলবো।’
২০২২ সালে সর্বশেষ বাংলাদেশ সফরে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছিলো আফগানিস্তান। সাম্প্রতিক সময়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দলের ক্রিকেটাররা সেরাটা দিতে প্রস্তুত, এমনটাই বলছেন শাহিদী। ৫ জুলাই চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম ম্যাচে আফগানরা মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের। ‘আমরা পরিস্থিতি বিবেচনা করে খেলতে শিখেছি এবং আগের মতো করে ভাবার কারণ দেখছি না। প্রত্যেককে নিজেদের ভূমিকা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তনশীল।’
সে সাথে বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাওয়ার আগে, এশিয়া কাপে দুর্দান্ত কিছু করতে চায় হাশমাতুল্লাহ শাহিদী দল। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির তুলনায় টেস্টে কিসে পিছিয়ে আফগানিস্তান, আসন্ন এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ নিয়ে সম্প্রতি ক্রিকবাজের সাথে খোলামেলা কথা বলেছেন শাহিদী। আফগান অধিনায়কের ভাষ্য, তাঁর দলের লক্ষ্য এশিয়া কাপে দারুণ কিছু করে বিশ্বকাপের সেরা ফর্ম নিয়ে ভারতে যাওয়া। তাই বাংলাদেশ সিরিজ থেকে সে প্রস্তুতি শুরু করতে চায় আফগানরা।
ক্রিকবাজকে আফগান দলনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদী বলেন, 'এশিয়া কাপ বড় ইভেন্ট এবং আমরা যদি এই টুর্নামেন্টে ভালো করি তাহলে বিশ্বকে বার্তা দিতে পারবো যে আমরা বিশ্বকাপে আসছি। এশিয়া কাপে ভালো করতে আমরা যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী এবং এটা আমরা বিশ্বকাপে নিয়ে যেতে চাই। এজন্য আমরা বাংলাদেশ সিরিজেও তাকিয়ে আছি। কারণ এখন থেকে প্রতিটি ম্যাচই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা বিশ্বকাপ পর্যন্ত টেনে নেবে।'
বদলে যাচ্ছে ওয়ানডে ক্রিকেট। স্পিননির্ভর মন্থর উইকেটের সুবিধা আইসিসি ইভেন্টে পাওয়া এমনিতেই কঠিন। তাই স্পিনশক্তিতে গড়া আফগানিস্তানের জন্য আসন্ন বিশ্বকাপ পরীক্ষা কেমন হবে তা নিয়ে ওয়াকিবহাল দলটি। অধিনায়ক শাহিদী জানিয়েছেন, সময়ের সাথে সাথে নিজেদের মানসিকতা বদলাতে মুখিয়ে আছে আফগানিস্তান।
শাহিদী আরাে বলেন,‘তিন বা চার বছর আগে আমরা যখন ওয়ানডে ম্যাচ খেলতাম বেশিরভাগ নিজের মাঠে (ভারত কিংবা দুবাই) আয়োজন করা হতো। সেখানে উইকেট নিজেদের মতো করে বানাতাম। খুব স্বাভাবিক যে বিষয়টি তা হলো, আমরা স্পিন বান্ধব উইকেট তৈরি করতাম যা খুব ধীরগতির হতো এবং ২৪০-২৫০ রানই যথেষ্ট ছিল।’
‘কিন্তু শেষ এক বছরে আমরা কেবল একটি সিরিজ আয়োজন করেছি এবং যা খেলেছি সব বাইরে। আমরা জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কায় খেলেছি। এখন বাংলাদেশে খেলবো। ওয়ানডে ক্রিকেটের বিজ্ঞাপন এখন বদলে গেছে। ৩০০-৩২০ রান হচ্ছে নিয়মিত। আমরা উইকেট অনুযায়ী নিজেদের খেলার মানসিকতা পরিবর্তন করেছি। যেখানে ৩০০ রানের উইকেট সেখানে সেভাবেই খেলবো। যেখানে ২০০ রান সেখানে সেভাবেই খেলবো।’
২০২২ সালে সর্বশেষ বাংলাদেশ সফরে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছিলো আফগানিস্তান। সাম্প্রতিক সময়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দলের ক্রিকেটাররা সেরাটা দিতে প্রস্তুত, এমনটাই বলছেন শাহিদী। ৫ জুলাই চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম ম্যাচে আফগানরা মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের। ‘আমরা পরিস্থিতি বিবেচনা করে খেলতে শিখেছি এবং আগের মতো করে ভাবার কারণ দেখছি না। প্রত্যেককে নিজেদের ভূমিকা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তনশীল।’