এবার বরিশালের ভোলায় বিয়ে বাড়ির গেটে বর যাত্রীদের কাছে পাঁচ হাজার টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে হামলা, সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে নববধূ, তার বাবা ও বরের বাবাসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। পণ্ড হয়ে যায় বর বরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন। গতকাল শুক্রবার ৩০ জুন দুপুরে সদর উপজেলার জামিরালতা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও কনেপক্ষ জানান, ভোলার মুসলিম পাড়া এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে শরিফের সঙ্গে জামিরালতা এলাকার হারুন মিয়ার কন্যা নুপুরের দুই মাস আগে বিয়ে হয়। শুক্রবার দুপুরে জামিরালতা কন্যার বাড়িতে বর বরণসহ বউকে শ্বশুরবাড়িতে তুলে নেয়ার কথা ছিল। বর বরণ করতে তার কনের বাড়িতে দুপুরে আপ্যায়নসহ নানা আয়োজন করা হয়।
বরকে অভ্যর্থনা জানাতে গেটে লাল ফিতে কেটে বরসহ অতিথিদের ভিতরে প্রবেশের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু গেটে কনেপক্ষ বরের কাছে পাঁচ হাজার টাকা চাইলে দুইপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটিসহ হট্টগোল বাধে। এক পর্যায়ে দুইপক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ, মারধরসহ চেয়ার টেবিল আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
অতিথি আপ্যায়নের জন্য দুপুরের খাবার ফেলে দেয়া হয়। এতে কনে নুপুর, কনের বাবা হারুন, বরের বাবা জাকির হোসেনসহ দুইপক্ষের ১৫ জন আহত হয়। এদের মধ্যে কনেসহ গুরুতর ৯ জনকে ভোলা ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ভোলা মডেল থানারও ওসি শাহিন ফকির জানান, বিয়ে বাড়িতে হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি।
স্থানীয় ও কনেপক্ষ জানান, ভোলার মুসলিম পাড়া এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে শরিফের সঙ্গে জামিরালতা এলাকার হারুন মিয়ার কন্যা নুপুরের দুই মাস আগে বিয়ে হয়। শুক্রবার দুপুরে জামিরালতা কন্যার বাড়িতে বর বরণসহ বউকে শ্বশুরবাড়িতে তুলে নেয়ার কথা ছিল। বর বরণ করতে তার কনের বাড়িতে দুপুরে আপ্যায়নসহ নানা আয়োজন করা হয়।
বরকে অভ্যর্থনা জানাতে গেটে লাল ফিতে কেটে বরসহ অতিথিদের ভিতরে প্রবেশের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু গেটে কনেপক্ষ বরের কাছে পাঁচ হাজার টাকা চাইলে দুইপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটিসহ হট্টগোল বাধে। এক পর্যায়ে দুইপক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ, মারধরসহ চেয়ার টেবিল আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
অতিথি আপ্যায়নের জন্য দুপুরের খাবার ফেলে দেয়া হয়। এতে কনে নুপুর, কনের বাবা হারুন, বরের বাবা জাকির হোসেনসহ দুইপক্ষের ১৫ জন আহত হয়। এদের মধ্যে কনেসহ গুরুতর ৯ জনকে ভোলা ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ভোলা মডেল থানারও ওসি শাহিন ফকির জানান, বিয়ে বাড়িতে হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি।