এবার প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি) কোচ ক্রিস্তোফ গালতিয়েরকে বর্ণবাদী ও ইসলাম বিদ্বেষী মন্তব্য করার দায়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। ফ্রেঞ্চ ক্লাব নিসের প্রসিকিউটর শুক্রবার গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিসের প্রসিকিউটর বলেছেন, তারা গালতিয়ের ও তার ছেলে জন ভ্যালোভিক গালতিয়েরের বিষয়ে একটি বিবৃতির মাধ্যমে আরও তথ্য সরবরাহ করবেন। পিএসজি কোচের ছেলে একজন ফুটবলারের এজেন্ট হিসেবে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে।
গত ২০২১-২২ মৌসুমে নিসের কোচ থাকা অবস্থায় গালতিয়ের ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ক্লাবটির খেলোয়াড়দের সম্পর্কে বর্ণবাদী ও ইসলাম বিদ্বেষী মন্তব্যের অভিযোগ ওঠে। গত এপ্রিলে ফরাসি গণমাধ্যমে অভিযোগটি আসার পর তদন্ত শুরু হয়।
নিসের সাবেক স্পোর্টিং ডিরেক্টর জুলিয়েন ফোরনিয়ের ২০২১-২২ মৌসুমের শেষে একটি ই-মেইল পাঠিয়েছিলেন। যেখানে দাবি করেছিলেন, গালতিয়ের দলের বেশ কয়েকজন সদস্যের প্রতি বৈষম্যমূলক মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেন, ‘তিনি আমাকে বলেছিলেন যে, শহরের বাস্তবতা সম্পর্কে আমার হিসাব নেয়া উচিৎ এবং কার্যত আমাদের দলে কৃষ্ণাঙ্গ এবং মুসলমান থাকা উচিৎ নয়। গালতিয়ের আমাকে বলেছিলেন, তিনি দলের অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন করতে এবং উল্লেখযোগ্য হারে মুসলমানদের সংখ্যাকে সীমিত করতে চান।’
গালতিয়ের অবশ্য তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছিলেন, আমি গভীরভাবে মর্মাহত। পরে তিনি একটি মানহানির মামলা দায়ের করেন। ৫৬ বর্ষী কোচের সঙ্গে ফোরনিয়েরের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল বলেও খবর বেরিয়েছে।
নিসের প্রসিকিউটর বলেছেন, তারা গালতিয়ের ও তার ছেলে জন ভ্যালোভিক গালতিয়েরের বিষয়ে একটি বিবৃতির মাধ্যমে আরও তথ্য সরবরাহ করবেন। পিএসজি কোচের ছেলে একজন ফুটবলারের এজেন্ট হিসেবে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে।
গত ২০২১-২২ মৌসুমে নিসের কোচ থাকা অবস্থায় গালতিয়ের ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ক্লাবটির খেলোয়াড়দের সম্পর্কে বর্ণবাদী ও ইসলাম বিদ্বেষী মন্তব্যের অভিযোগ ওঠে। গত এপ্রিলে ফরাসি গণমাধ্যমে অভিযোগটি আসার পর তদন্ত শুরু হয়।
নিসের সাবেক স্পোর্টিং ডিরেক্টর জুলিয়েন ফোরনিয়ের ২০২১-২২ মৌসুমের শেষে একটি ই-মেইল পাঠিয়েছিলেন। যেখানে দাবি করেছিলেন, গালতিয়ের দলের বেশ কয়েকজন সদস্যের প্রতি বৈষম্যমূলক মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেন, ‘তিনি আমাকে বলেছিলেন যে, শহরের বাস্তবতা সম্পর্কে আমার হিসাব নেয়া উচিৎ এবং কার্যত আমাদের দলে কৃষ্ণাঙ্গ এবং মুসলমান থাকা উচিৎ নয়। গালতিয়ের আমাকে বলেছিলেন, তিনি দলের অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন করতে এবং উল্লেখযোগ্য হারে মুসলমানদের সংখ্যাকে সীমিত করতে চান।’
গালতিয়ের অবশ্য তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছিলেন, আমি গভীরভাবে মর্মাহত। পরে তিনি একটি মানহানির মামলা দায়ের করেন। ৫৬ বর্ষী কোচের সঙ্গে ফোরনিয়েরের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল বলেও খবর বেরিয়েছে।