এবার প্রেমের টানে নোয়াখালীতে এসে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন মালয়েশিয়ান তরুণী স্মৃতি আয়েশা বিন রামাসামির (২২)। প্রেমিক ফরহাদ হোসেন (২৬) নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকার কবির হোসেনের ছেলে। জানা যায়, ফরহাদ হোসেন (২৬) জীবিকার তাগিদে ৫ বছর আগে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান।
মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেশটির লাডাং হোপফুল এলাকার হাটতালিকা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করেন তিনি। চাকরির সুবাদে মালয়েশিয়ান তরুণী রামাসামির সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর দু’জনের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। কাজ শেষ হওয়ায় চলতি বছর দেশে ফেরেন ফরহাদ।
এরপর প্রেমের টানে বাংলাদেশে ছুটে আসেন আয়েশা রামাসামি। গত ২৪ জুন রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। এর পরিদনই (২৫ জুন) আদালতে এফিডেভিটের মাধ্যমে ফরহাদ ও স্মৃতি বিয়ে করেন। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার পর মালয়েশিয়ান নববধূকে দেখতে ফরহাদের বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।
বিয়ের পর বেগমগঞ্জের চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকায় স্বামী ফরহাদের বাড়িতেই থাকছেন ওই মালয়েশিয়ান তরুণী। ফরহাদ হোসেন বলেন, আমাদের সাড়ে ৪ বছরের সম্পর্ক। একপর্যায়ে আমরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেই। এরপর রামাসামি বাংলাদেশে আসে।
এদিকে ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারা স্মৃতি আয়শা বিন রামাসামি বলেন, ফরহাদকে আমি ভালোবাসি, বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এখানকার পরিবেশ, আতিথেয়তা, সবার ভালোবাসা ও আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। ফরহাদের পরিবারের সবাই আমাকে খুব আপন করে নিয়েছে। সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে চলতে পেরে আমি ভীষণ খুশি। বাংলাদেশি খাবার এবং এখানকার পরিবেশ আমার ভালো লেগেছে।
মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেশটির লাডাং হোপফুল এলাকার হাটতালিকা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করেন তিনি। চাকরির সুবাদে মালয়েশিয়ান তরুণী রামাসামির সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর দু’জনের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। কাজ শেষ হওয়ায় চলতি বছর দেশে ফেরেন ফরহাদ।
এরপর প্রেমের টানে বাংলাদেশে ছুটে আসেন আয়েশা রামাসামি। গত ২৪ জুন রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। এর পরিদনই (২৫ জুন) আদালতে এফিডেভিটের মাধ্যমে ফরহাদ ও স্মৃতি বিয়ে করেন। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার পর মালয়েশিয়ান নববধূকে দেখতে ফরহাদের বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।
বিয়ের পর বেগমগঞ্জের চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকায় স্বামী ফরহাদের বাড়িতেই থাকছেন ওই মালয়েশিয়ান তরুণী। ফরহাদ হোসেন বলেন, আমাদের সাড়ে ৪ বছরের সম্পর্ক। একপর্যায়ে আমরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেই। এরপর রামাসামি বাংলাদেশে আসে।
এদিকে ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারা স্মৃতি আয়শা বিন রামাসামি বলেন, ফরহাদকে আমি ভালোবাসি, বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এখানকার পরিবেশ, আতিথেয়তা, সবার ভালোবাসা ও আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। ফরহাদের পরিবারের সবাই আমাকে খুব আপন করে নিয়েছে। সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে চলতে পেরে আমি ভীষণ খুশি। বাংলাদেশি খাবার এবং এখানকার পরিবেশ আমার ভালো লেগেছে।