এবার রাজবাড়ীর ৩০ মণ ওজনের গরু ‘সিংহরাজ’ এর দাম হাঁকানো হয়েছিল ২৫ লাখ টাকা। বিশাল দেহের কালো এই ষাড়টির প্রত্যাশিত দাম না পাওয়ায় ঈদের আগের দিন সকালে রাজধানীর আফতাবনগর হাটে উঠিয়েছিলেন মালিক সুচিন্ত্য কুমার সেন। তবে সেখানেও প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে পরে মাত্র ৬ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন গরুটি।
অথচ গতবার এই গরুটির দাম উঠেছিল ৮ লাখ টাকা। তখন সিংহরাজকে বিক্রি কয়া হয়নি। এবছর আশা ছিল অন্তত ১৫ লাখ টাকা দাম পাওয়া যাবে। কিন্তু তা আর হয়নি, উল্টো আগের বছরের চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে হয়েছে গরুটি।
জানা গেছে, এই গরুটি চার বছর আগে ৭৫ হাজার টাকায় কিনেছিলেন বিকেতা সুচিন্ত্য। প্রাকৃতিক উপায়ে লালন-পালন করা সিংহরাজের উচ্চতা ছিল ৬ ফুট ও লম্বায় ১০ ফুট।
এদিকে প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে বিক্রেতা সুচিন্ত্য বলেন, সিংহরাজের দাম ২৫ লাখ টাকা চেয়েছিলাম, অন্তত ১৫ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারব বলে আশা ছিল। মানুষ অনেক কম দাম বলে। পরে উপায় না পেয়ে ৬ লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
তিনি বলেন, গরু পালার কষ্টের কথা মানুষ ভাবে না। এ ছাড়াও গরুটি নিয়ে আমি ঝুঁকির মধ্যেও ছিলাম। এবার বিক্রি করতে না পারলে বাড়ি নিয়ে আরও এক বছর পালতে হবে। তাই বিক্রি করে দিয়েছি।
অথচ গতবার এই গরুটির দাম উঠেছিল ৮ লাখ টাকা। তখন সিংহরাজকে বিক্রি কয়া হয়নি। এবছর আশা ছিল অন্তত ১৫ লাখ টাকা দাম পাওয়া যাবে। কিন্তু তা আর হয়নি, উল্টো আগের বছরের চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে হয়েছে গরুটি।
জানা গেছে, এই গরুটি চার বছর আগে ৭৫ হাজার টাকায় কিনেছিলেন বিকেতা সুচিন্ত্য। প্রাকৃতিক উপায়ে লালন-পালন করা সিংহরাজের উচ্চতা ছিল ৬ ফুট ও লম্বায় ১০ ফুট।
এদিকে প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে বিক্রেতা সুচিন্ত্য বলেন, সিংহরাজের দাম ২৫ লাখ টাকা চেয়েছিলাম, অন্তত ১৫ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারব বলে আশা ছিল। মানুষ অনেক কম দাম বলে। পরে উপায় না পেয়ে ৬ লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
তিনি বলেন, গরু পালার কষ্টের কথা মানুষ ভাবে না। এ ছাড়াও গরুটি নিয়ে আমি ঝুঁকির মধ্যেও ছিলাম। এবার বিক্রি করতে না পারলে বাড়ি নিয়ে আরও এক বছর পালতে হবে। তাই বিক্রি করে দিয়েছি।