এবার খাটের ওপর টাকার বান্ডিল বিছিয়ে ছবি তুলেছেন এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী ও ছেলে। সেই ছবি প্রকাশ্যে আসতেই বিপাকে পড়েছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। ভারতের উত্তরপ্রদেশে ঘটা এ ঘটনায় পুলিশ কর্মকর্তা রমেশচন্দ্র সাহানিকে অন্যত্র বদিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায়, বিছানার উপর আধশোয়া হয়ে রয়েছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী। পাশে বসে ছেলে ও মেয়ে। আর তাদের তিন জনের মাঝে রাখা বান্ডিল বান্ডিল ৫০০ টাকার নোট। ওই বিশাল টাকার স্তূপে মোট ১৪ লাখ টাকা ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নোটের বান্ডিলগুলো নিয়ে রমেশের স্ত্রী-সন্তানদের ছবি ভাইরাল হতেই তার বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা। যদিও আত্মপক্ষ সমর্থন করে রমেশ জানিয়েছেন, ছবিটি ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর তোলা হয়েছিল।
একটি পারিবারিক সম্পত্তি বিক্রি করে তিনি ওই টাকা পেয়েছিলেন বলেও দাবি করেছেন রমেশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এই ছবি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কটাক্ষ এবং সমালোচনার মুখে পড়েছে উত্তরপ্রদেশের পুলিশ।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায়, বিছানার উপর আধশোয়া হয়ে রয়েছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী। পাশে বসে ছেলে ও মেয়ে। আর তাদের তিন জনের মাঝে রাখা বান্ডিল বান্ডিল ৫০০ টাকার নোট। ওই বিশাল টাকার স্তূপে মোট ১৪ লাখ টাকা ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নোটের বান্ডিলগুলো নিয়ে রমেশের স্ত্রী-সন্তানদের ছবি ভাইরাল হতেই তার বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা। যদিও আত্মপক্ষ সমর্থন করে রমেশ জানিয়েছেন, ছবিটি ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর তোলা হয়েছিল।
একটি পারিবারিক সম্পত্তি বিক্রি করে তিনি ওই টাকা পেয়েছিলেন বলেও দাবি করেছেন রমেশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এই ছবি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কটাক্ষ এবং সমালোচনার মুখে পড়েছে উত্তরপ্রদেশের পুলিশ।