এবার সুইডেনে ঈদুল আজহার দিনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। সুইডেনসহ পশ্চিমাদের এ বিষয়ে শিক্ষা দেবেন উল্লেখ করে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
পবিত্র কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। সেখানকার সুইডিশ দূতাবাসে ঢুকে পড়ে একদল বিক্ষোভকারী। খবর বিবিসির বুধবার স্টকহোম শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরে কোরআনের একটি কপিতে আগুন ধরিয়ে দেয় এক ব্যক্তি। তার নাম সালওয়ান মোমিকা এবং সে সুইডেনে বসবাসরত একজন ইরাকি বলে জানানো হয়েছে।
তুরস্ক, ইরাক, ইরান, মিশর ও সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তুরস্ক এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করে বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে এ ধরনের ইসলাম-বিরোধী কর্মকান্ড অগ্রহণযোগ্য। তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, 'উদ্ধত পশ্চিমাদের আমরা একসময় শিক্ষা দেবো যে মুসলিমদের অপমান করা, পবিত্র কোরআন পোড়ানো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নয়।'
ইরাকের একজন ক্ষমতাধর ধর্মীয় নেতা মোকতাদা আল-সদর এর প্রতিবাদ জানানোর ডাক দিলে বৃহস্পতিবার রাজধানী বাগদাদে সুইডিশ দূতাবাসের সামনে একদল লোক জড়ো হয়। তারা দূতাবাসে প্রবেশ করে।
সুইডেনের কর্তৃপক্ষ বলছে, মোমিকাকে দেশের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংক্রান্ত আইনের আওতায় মসজিদের বাইরে প্রতিবাদ করার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। তবে কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটার পর পুলিশ বলছে যে তারা এখন ঘৃণা উস্কে দেওয়ার দায়ে ঘটনাটির তদন্ত করছে।
পবিত্র কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। সেখানকার সুইডিশ দূতাবাসে ঢুকে পড়ে একদল বিক্ষোভকারী। খবর বিবিসির বুধবার স্টকহোম শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরে কোরআনের একটি কপিতে আগুন ধরিয়ে দেয় এক ব্যক্তি। তার নাম সালওয়ান মোমিকা এবং সে সুইডেনে বসবাসরত একজন ইরাকি বলে জানানো হয়েছে।
তুরস্ক, ইরাক, ইরান, মিশর ও সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তুরস্ক এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করে বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে এ ধরনের ইসলাম-বিরোধী কর্মকান্ড অগ্রহণযোগ্য। তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, 'উদ্ধত পশ্চিমাদের আমরা একসময় শিক্ষা দেবো যে মুসলিমদের অপমান করা, পবিত্র কোরআন পোড়ানো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নয়।'
ইরাকের একজন ক্ষমতাধর ধর্মীয় নেতা মোকতাদা আল-সদর এর প্রতিবাদ জানানোর ডাক দিলে বৃহস্পতিবার রাজধানী বাগদাদে সুইডিশ দূতাবাসের সামনে একদল লোক জড়ো হয়। তারা দূতাবাসে প্রবেশ করে।
সুইডেনের কর্তৃপক্ষ বলছে, মোমিকাকে দেশের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংক্রান্ত আইনের আওতায় মসজিদের বাইরে প্রতিবাদ করার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। তবে কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটার পর পুলিশ বলছে যে তারা এখন ঘৃণা উস্কে দেওয়ার দায়ে ঘটনাটির তদন্ত করছে।