এবার ঈদের আগে শেষ মুহূর্তে বিক্রি হয়েছে ৩৫ মণ ওজনের গরু ‘রাজাবাবু’। উত্তরের কুড়িগ্রাম জেলা থেকে নিয়ে আসা হয় রাজধানী উত্তরার বৃন্দাবন হাটে। এই ‘রাজাবাবু’ কিনলে আরও একটি লাখ টাকার বেশি মূল্যের গরু ফ্রি দেওয়ার অফার ছিল গরুর মালিকের। ‘রাজাবাবু’র দাম হাঁকানো হয়েছিলো ১৫ লাখ টাকা। শেষ মুহূর্তে গরুর দাম পড়ে গেলে ৮ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে সেই ‘রাজাবাবু’।
গরুর বিক্রেতা জাহাঙ্গীর বিক্রির কথা জানান। সেই সঙ্গে শুরুতে একটি গরু ফ্রি হিসেবে দিতে চাইলেও দাম কমে যাওয়ার শেষ পর্যন্ত আর ফ্রি হিসেবে দেননি। ছোট গরুটি আলাদা বিক্রি করে ক্ষতি পোষানোর চেষ্টা করেছেন। এ বছর আনুষ্ঠানিক হাট বসার আগেই উত্তরার হাটে উঠে বিশাল আকৃতির এই ‘রাজাবাবু’ নামের গরুটি।
কুড়িগ্রামের রাজীবপুর থেকে একটু বেশি দামের আশায় ঢাকার আনেন বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম। বড় গরু হওয়ায় শুরু থেকে অনেকেই এই গরু দেখতে ভিড় করেন, কেউ ছবি ওঠান। আরও বেশি আকর্ষণীয় ছিল লাখ টাকার একটি গরু ফ্রি-এর বিষয়টি।
গরুর মালিক জাহাঙ্গির আলম বলেন, আমাদের গরুটা শেষের দিকে পানির দরে বিক্রি করেছি। গরুর দাম কম ছিল। শুরুর দিকে মানুষ দেখে চলে যেতো বড় গরু দাম বলত না। দু একজন আরও বেশি দাম শুরুতে বললেও ঈদের আগের দিন বৃষ্টিতে গরুর দাম কমে যায়। এরপরও ওইরাতে আট লাখে দশ হাজারে বিক্রি করেছি।
বাড়িতে ফেরত নিলে লোকসান, লালন-পালন অনেক কষ্ট হত। কোরবানি ছাড়া এতো বড় গরু বেচাও কষ্ট হতো। তাই ছেড়ে দিছি। ৩ বছর ধরে এই গরু পালন করেছেন জানান জাহাঙ্গীর। তিনি বলেন, এলাকা থেকে ১ লাখ দশ হাজারে একটা গরু কিনে আনছিলাম আমার বড় গরুর সাথে ফ্রি দেব বলে। বড় গরুর সাথে কিছু ফ্রি দিতে এলাকার সকলে বলল। ঢাকার হাটে এসে দাম দেখে মন খারাপ হয়। তাই আর ফ্রি না দিয়ে আলাদা বিক্রি করে ক্ষতি পোষানোর চেষ্টা করি।
গরুর বিক্রেতা জাহাঙ্গীর বিক্রির কথা জানান। সেই সঙ্গে শুরুতে একটি গরু ফ্রি হিসেবে দিতে চাইলেও দাম কমে যাওয়ার শেষ পর্যন্ত আর ফ্রি হিসেবে দেননি। ছোট গরুটি আলাদা বিক্রি করে ক্ষতি পোষানোর চেষ্টা করেছেন। এ বছর আনুষ্ঠানিক হাট বসার আগেই উত্তরার হাটে উঠে বিশাল আকৃতির এই ‘রাজাবাবু’ নামের গরুটি।
কুড়িগ্রামের রাজীবপুর থেকে একটু বেশি দামের আশায় ঢাকার আনেন বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম। বড় গরু হওয়ায় শুরু থেকে অনেকেই এই গরু দেখতে ভিড় করেন, কেউ ছবি ওঠান। আরও বেশি আকর্ষণীয় ছিল লাখ টাকার একটি গরু ফ্রি-এর বিষয়টি।
গরুর মালিক জাহাঙ্গির আলম বলেন, আমাদের গরুটা শেষের দিকে পানির দরে বিক্রি করেছি। গরুর দাম কম ছিল। শুরুর দিকে মানুষ দেখে চলে যেতো বড় গরু দাম বলত না। দু একজন আরও বেশি দাম শুরুতে বললেও ঈদের আগের দিন বৃষ্টিতে গরুর দাম কমে যায়। এরপরও ওইরাতে আট লাখে দশ হাজারে বিক্রি করেছি।
বাড়িতে ফেরত নিলে লোকসান, লালন-পালন অনেক কষ্ট হত। কোরবানি ছাড়া এতো বড় গরু বেচাও কষ্ট হতো। তাই ছেড়ে দিছি। ৩ বছর ধরে এই গরু পালন করেছেন জানান জাহাঙ্গীর। তিনি বলেন, এলাকা থেকে ১ লাখ দশ হাজারে একটা গরু কিনে আনছিলাম আমার বড় গরুর সাথে ফ্রি দেব বলে। বড় গরুর সাথে কিছু ফ্রি দিতে এলাকার সকলে বলল। ঢাকার হাটে এসে দাম দেখে মন খারাপ হয়। তাই আর ফ্রি না দিয়ে আলাদা বিক্রি করে ক্ষতি পোষানোর চেষ্টা করি।