আজ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৪৮০ থেকে ৫২০ টাকা কেজি। আজ বৃহস্পতিবার ২৯ জুন দুপুরের পর থেকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, তেজগাঁও, গুলশান-বাড্ডা লিংক রোড, উত্তর বাড্ডা, রামপুরা বাজার, খিলগাঁও, জুরাইন রেলগেট এলাকা ঘুরে এ দৃশ্য দেখা গেছে।
মূলত ভিক্ষুক এবং গরিব-অসহায় মানুষেরা বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেছেন, সেটাই তারা এসব স্থানে বিক্রি করছেন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন কিছু মৌসুমি ব্যবসায়ী। সন্ধ্যায় রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্থানে চোখে পড়েছে অস্থায়ী মাংসের হাট।
রেলগেট এলাকায় ভ্যানে করে হালিম বিক্রি করেন হালিম মোল্লা। তিনি বলেন, বর্তমানে সবকিছুর দাম বাড়তি। দোকান থেকে মাংস কিনতে গেলে কেজিপ্রতি কমপক্ষে ৭০০ টাকা লাগে। আর ভালো মাংস ৭৫০ টাকা। তাই এ সময় কমদামে কিছু মাংস সংগ্রহ করে রাখছি।
আরামবাগ এলাকায় ভাত বিক্রেতা জালাল বলেন, সামনের দিনগুলোতে যাতে ভালো লাভ হয় সে জন্য মাংস সংগ্রহ করে রাখছি।
মালিবাগ রেলগেটে এ রকম মাংস বিক্রেতা হাসান আলী বলেন, বিক্রির জন্য চটের ব্যাগে করে পাঁচ কেজি মাংস নিয়ে এসেছি। এত মাংস রান্না করে খাওয়ার ক্ষমতা আমার নেই। তার চেয়ে বরং কিছু মাংস বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায় সেটা দিয়ে আরও কয়েক দিন ভালোভাবে সংসার চালানো যাবে।
মূলত ভিক্ষুক এবং গরিব-অসহায় মানুষেরা বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেছেন, সেটাই তারা এসব স্থানে বিক্রি করছেন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন কিছু মৌসুমি ব্যবসায়ী। সন্ধ্যায় রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্থানে চোখে পড়েছে অস্থায়ী মাংসের হাট।
রেলগেট এলাকায় ভ্যানে করে হালিম বিক্রি করেন হালিম মোল্লা। তিনি বলেন, বর্তমানে সবকিছুর দাম বাড়তি। দোকান থেকে মাংস কিনতে গেলে কেজিপ্রতি কমপক্ষে ৭০০ টাকা লাগে। আর ভালো মাংস ৭৫০ টাকা। তাই এ সময় কমদামে কিছু মাংস সংগ্রহ করে রাখছি।
আরামবাগ এলাকায় ভাত বিক্রেতা জালাল বলেন, সামনের দিনগুলোতে যাতে ভালো লাভ হয় সে জন্য মাংস সংগ্রহ করে রাখছি।
মালিবাগ রেলগেটে এ রকম মাংস বিক্রেতা হাসান আলী বলেন, বিক্রির জন্য চটের ব্যাগে করে পাঁচ কেজি মাংস নিয়ে এসেছি। এত মাংস রান্না করে খাওয়ার ক্ষমতা আমার নেই। তার চেয়ে বরং কিছু মাংস বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায় সেটা দিয়ে আরও কয়েক দিন ভালোভাবে সংসার চালানো যাবে।